সোমবার(৭/১০/২০১৯ইং)তারিখ বেলা ২টার দিকে কমিশনারের কার্যালয়ে এই শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। সাংবাদিক ঐক্যের প্রতি সমর্থন জানিয়ে কমিশনার বলেন, যেসব জায়গায় পরিস্থিতিতে সাংবাদিকরা সহিংসতা কিংবা অন্য কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারেন, সেসব জায়গায় সাংবাদিকদের নিজস্ব কিছু প্রস্তুতি থাকা উচিত।
সে ক্ষেত্রে বেনাপোল ও একটি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। সন্ত্রাসী কিংবা চোরাচালান বা সন্ত্রাসী কার্যক্রম অন্যান্য থানার তুলনায় বেনাপোল পোর্ট থানায় অনেকাংশে বেশি। সংঘবদ্ধচক্ররা কখনো কখনো এক হয়ে তাদের হীন চরিতার্থ হাসিল করার চেষ্টা করে। সেসব ক্ষেত্রে এককভাবে একজন সাংবাদিকের পক্ষে মোকাবেলা করা বড়ই কঠিন হয়ে ওঠে। ফলেও, ঐক্যবদ্ধ সংগঠনই পারে সংঘবদ্ধ চক্রের মোকাবেলা করতে।
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আহবায়ক মহাসিন মিলন ওই সময় বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশে টেলিভিশন, পত্রিকা এবং অনলাইনের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়লেও মাফস্বল সাংবাদিকদের স্বার্থ উপেক্ষিত এবং অবহেলিত রয়ে গেছে। এক্ষেত্রে দেশ এবং জনসেবার পাশাপাশি সাংবাদিকদের কল্যাণে “ঐক্য পরিষদ বেনাপোল” কাজ করতে চাই। তিনি এ ব্যাপারে কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসাইন চৌধুরীর সহযোগিতা কামনা করেন। ঐক্য পরিষদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ম আহবায়ক জামাল হোসেন, সদস্য সচিব বকুল মাহবুব ও কার্যনির্বাহী সদস্য রাশেদুর রহমান রাশু সহ সকল সদস্যবৃন্দ।