ডাঃ অজিত কুমার বসাকের মতে আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০কোভিড-১৯ এর মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।

Loading

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন(ধামরাই প্রতিনিধি)ঢাকার ধামরাইয়ে ডাঃ অজিত কুমার বসাকের মতে আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30) কোভিড-১৯ এর মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়। করোনা ভাইরাসের এখনও পর্যন্ত ঔষধ বা ভ্যাকসিন তৈরি হয়নি কিন্তু সারা বিশ্বের চিকিৎসকরা এই করোনা ভাইরাসের ঔষধ ও ভ্যাকসিন তৈরি করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে করোনা আতঙ্ক যেন জেকে বসেছে বাংলাদেশেও। কড়া নজরদারিতে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে রোগীদের বিচ্ছিন্ন চিকিৎসা ব্যবস্থা ছাড়া আর কোনো পদক্ষেপ এখনও পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।

ডাঃ অজিত কুমার বসাকের মতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় এই করোনা ভাইরাস সংক্রমণের মৃত্যুর ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব বলে জানান তিনি। ডাঃ অজিত কুমার বসাক বলেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30)কোভিড-১৯ এর মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়,করোনা আক্রান্তের উপসর্গ সারানোর জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অত্যন্ত কার্যকর বলে জানানো হয়।

এই হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে প্রায় দু’শ বছর আগে থেকে,কিন্তু যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে। বাংলাদেশেও এর ব্যবহার বহু বছর ধরে হয়ে আসছে, এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা.স্যামুয়েল হ্যানিমেন,

ডাঃ অজিত কুমার বসাক জনান তিনি প্রায় ৪০ বছর ধরে এই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা দিয়ে আসছে রুগীদের, এর সুফলও পাচ্ছে রুগীরা। তিনি এই করোনা ভাইরাসের বিস্তার শুরু থেকেই মানুষকে হোমিওপ্যাথি ঔষধ
আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30)ব্যবহারের পরামর্শ দেন এবং সে
আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30) ঔষধ অনেক মানুষের মাঝে বিনা মূল্যেও দিয়েছেন,তিনি এখন পযন্ত সাংবাদিক সহ বিভিন্ন পযার্য়ের মানুষকে ২০০০ ডোজ/ ডার্ম দিয়েছেন এছাড়া পুলিশ প্রসাসনকে দিয়েছেন ২৮০০ ডোজ/ডার্ম, এর শুফল হলো মানব দেহের প্রিভেনশন/প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যদি কোন ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হলে এই আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30) ডোজ সেবনে মৃত্যু ঝুঁকি কমে যাবে বলে জানান। এই আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০ (arsenicum album 30) সেবন করলে জিংক ও ভিটামিন ডি দেহে বাড়িয়ে দেয় যে কারনে দেহের চর্বি নষ্ট করে দেয় যদি কোন ব্যক্তি সুস্থ অবস্থায় আর্সেনিকাম অ্যালবাম ৩০
(arsenicum album 30) সেবন করে তার দেহের কোভিড-১৯ জীবানু ধংশ করার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

চিকিৎসার নিয়মঃ তিন দিন খালিপেটে খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে চার বড়ি করে সেবন করতে হবে,পুনরায় এক মাস পর আবার আগের নিয়মে তিন দিন খালিপেটে চার বড়ি করে সেবন করতে হবে।ডাক্তার অজিত কুমার বসাক ৫ জানোয়ারি থেকে বিনা মূল্যে এই আর্সেনিকাম
অ্যালবাম ৩০(arsenicum album 30)ঔষুধ মানুষকে দিয়ে যাচ্ছেন তিনি।আর্সেনিকাম
অ্যালবাম ৩০(arsenicum album 30)মানব দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়, এটি ইটালি ও ভারতের আইয়ুস অনুমোদিত।
এই রোগের লক্ষণঃ জ্বর হওয়া, গলা ব্যথা হওয়া, ঠান্ডা লাগা, হাঁচি ও কাশি হওয়া, শরীর ব্যথা হওয়া, অসহনীয় পিপাসিত হওয়া, শ্বাস কষ্ট হওয়া, ছটফটানি করা, মৃত্যু ভয় হওয়া, পাকাশয়ে অতান্ত জ্বালা করা, কলেরা, শিশু কলেরা, রক্ত আমাশা।

ডাঃ অজিত কুমার বসাক আরো বলেন এই মহামারী করোনা ভাইরাস এর কারনে আমার চিকিৎসা সেবা থেমে নেই শুধু আমি নয় আমার পরিবারে যে কজন ডাক্তার আছেন আমার স্ত্রী ডাঃলতা বসাক (হোমিওপ্যাথি),আমার ভাই ডাঃ অরবিন্দো বসাক (এম বি বি এস),আমার মেয়ে ডাঃ উর্মি বসাক (এম বি বি এস),আমার মেয়ের জামাই ডাঃ সোমনাথ সরকার সুমন(এম বি বি এস),আমরা থেমে নেই মানব সেবা থাকে এই মহামারীর সময়েও আমরা শিশু সহ সকল রুগীকেই চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি। তিনি সকলকেই সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্য বিধি মনে চলার পরামর্শ দেন এবং যথা সম্ভব দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরারও পরামর্শ দেন তিনি।