![]()
 ![]()

সেই চিৎকারের শব্দে স্থানীয়রা সিএনজি থামায় এবং সিএনজিতে থাকা ৩ মহিলাকে জনতা আটক করে। ঔই সময় সুইটি বেগমের চোখে মুখে মরিচের গুঁড়ো দেওয়ার কারণে তিনি চিৎকার দেন এবং স্থানীয় জনতা সন্দেহ করে গাড়ি থামায় এবং ৩ মহিলাকে আটক করে। তবে সিএনজি চালক পালিয়ে যায়। ভুক্তভোগী সুইটিকে চোখে মুখে পানি দিলে তার স্বাভাবিকতা ফিরে আসে এবং তার কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়।পরে স্থানীয়রা থানায় ফোন দিলে ধামরাই থানার কিলো টিম এসআই রশিদ এসে সিএনজিসহ মলম পার্টির ৩ নারী সদস্যকে থানা হেফাজতে নিয়ে আসে। আটককৃতরা হলো- মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার কামতা গ্রামের লিয়াকত আলীর দুই মেয়ে শিরিন ও সালমা। অপরজন, একই জায়গার আব্দুস সালামের মেয়ে সুমি আক্তার। তারা দির্ঘদিন ধরে এই পেশার সাথে জড়িত। ভিকটিম সুইটি বেগম জানান, ইসলামপুর থেকে ধামরাই উদ্দেশ্যে সিএনজিতে উঠলে সিএনজিতে থাকা ৩ মহিলা আমার চোখে মুখে মরিচের গুঁড়ো দেওয়ার কারণে আমি চিৎকার করি।তখন দোয়েল ক্লাবের সামনে স্থানীয় জনতা আমাকে উদ্ধার করে।