নিজস্ব প্রতিবেদন:বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ এগিয়ে যাচ্ছি আমরাও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর একান্ত প্রচেষ্টায় আমাদের দেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ।
হাজার হাজার ছেলেমেয়েরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্যারিয়ার গরেছেন। ফ্রীলান্সের মাধ্যমে প্রতিদিন অন্তত ছয়কোটি টাকা আয় করছেন বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ করছেন দেশে বসেই। প্রযুক্তির ছোঁয়া এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আইপিটিভি এখন বিশাল ভূমিকা পালন করেছেন।
সেই অযপাড়াগাঁয়ের একজন কৃষক অনলাইনের মাধ্যমে বিশ্বের সকল খোঁজখবর পাচ্ছেন হাতের মুঠোয় থাকা এন্ড্রয়েড মোবাইলে।
সম্প্রতি আইপিটিভি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তির অপব্যবহার ও দিন দিন বাড়ছে। ফেসবুক ও ইউটিউব সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় দুর্বৃত্তকারিরা ইউটিউব ফেসবুকে একটি একাউন্ট খুলে টিভি শব্দটি জুড়ে দিচ্ছে টেলিভিশন মালিক সেজে যাচ্ছে এবং তারাই বিভিন্ন মানুষকে হয়রানির শিকার করছে আর এর প্রভাব পড়ছে আইপিটিভি উপর।
সরকার আইপিটিভি অনুমোদনের লক্ষ্যে যখন আবেদন চাওয়া হয় তারপর থেকেই প্রায় ছয় শতাধিক আইপিটিভি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেন। এর মধ্যে সঠিক ও সক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট প্রটোকলের মাধ্যমে সারাদেশে সর্বোচ্চ ৩০/৪০ টি চ্যানেল পরিচালিত হচ্ছে । দীর্ঘদিন নিজের অর্থলগ্নি করে এরা আইপিটিভি পরিচালনা করে আসছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সুস্থ ধারার বিনোদন, সরকারের দেশব্যাপী উন্নয়ন, সারাবিশ্বে তুলে ধরছেন এসব আইপিটিভি গুলো। কিন্তু কিছু লোক অসৎ উদ্দেশ্যে ফেসবুক ও ইউটিউব টিভি দিয়ে বির্তকিত প্রোগ্রাম ও নিজে টেলিভিশন মালিক পরিচয় দিয়ে আইপিটিভি মান ক্ষুন্ন করেছে।
সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল এই ধরনের দুর্বৃত্তদের শাস্তির আওতায় এনে মূল ধারার আইপি টিভি গুলোকে অনুমোদন দিয়ে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার সুযোগ দেওয়া উচিত।
আমার ধারণা সেইদিন আর বেশি দূরে নয় আইপিটিভি-ই হবে বিশ্বের একমাত্র সেরা গণমাধ্যম।