মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ৬৮০ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মহররম কারবালা প্রান্তরে হযরত হোসাইন(রাঃ) অকাতরে জীবন দিয়ে শিখিয়ে গিয়েছেন অন্যায়, অবিচার, জুলুম, শোষণের কাছে মাথা নত নয় বরং তার প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করা, প্রয়োজনে জীবন বিলিয়ে দাও তবু সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক। যুগ যুগ ধরে ইসলামপ্রিয় মানুষ হযরত হোসাইন(রাঃ)এর মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের লড়াইকে আদর্শ হিসেবে বুকে ধরে রেখেছেন।
১০ই মহররম কারবালা প্রান্তরে তাইতো নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে তিনি সেই শিক্ষাটাই দিয়ে গেছেন। আর তাইতো মুসলিম জাহানের মুসলমানেরা(শিয়া গোষ্ঠী) এ দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্মরণ করে থাকেন। যে কারণে আরবি মাসের ১ম মাস হিসেবে মহররম মাসকে নির্ধারণ করা হয়েছে।মহররম এর ১০ তারিখ তথা আশুরার গুরুত্ব মর্যাদাবান ও মাহাত্মপুর্ণ । এদিনে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন রোজা রেখে দিনটির ফজিলত হাসিল করিবেন। আশুরার দিন রোজা রাখা সম্পর্কে আমাদের পিয় নবী বলেছেন, আশুরার দিনে রোজা রাখলে তার গত এক বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। সমগ্র বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও এ দিনটি ধর্মপ্রিয় মুসলমানগন যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে থাকেন।
আজ সোমবার(১০ই মহররম)যশোর জেলার শার্শা উপজেলায় মুমিন সমাজ উদ্দ্যোগে এ উপলক্ষে বাজার প্রাঙ্গণে ধর্মপ্রাণ মানুষ হযরত হোসাইন(রাঃ) এর তাজিয়া ঘাড়ে করে হাই হোসেন, হাই হোসেন বলে মিছিল বের করে।