33 C
Dhaka, BD
সোমবার, মার্চ ৩১, ২০২৫

সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ।

সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ।

জেলা প্রতিনিধি:

রাজশাহী মহানগরীতে সাংবাদিক রাজীব আলী রাতুলের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে মাহাবুবা খাতুন নীলা নামে এক নারীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইজিপি, বিভাগীয় কমিশনার ও পুলিশ কমিশনার বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীর বাবা মাসুদ রানা সরকার।

অভিযোগ পত্রে মাসুদ রানা উল্লেখ করেন, তার বড় ছেলে রাজীব আলী রাতুলের বিরুদ্ধে গত ১০ মার্চ একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। একই বিষয়ে পূর্বেও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল, যা বোয়ালিয়া থানার এসআইয়ের তদন্তাধীন ছিল। তদন্ত চলমান থাকা অবস্থায় রহস্যজনকভাবে নতুন করে মামলা রুজু করা হয়েছে।

অভিযোগে আরও বলা হয়, মামলার বাদী মাহাবুবা খাতুন নীলা একজন মামলাবাজ ও ব্ল্যাকমেইলার। তিনি পূর্বেও একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন, যা স্থানীয় পুলিশ অবগত।

এ ঘটনায় বিভাগীয় প্রেসক্লাব রাজশাহী, রাজশাহী অনলাইন প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ ক্রাইম সাংবাদিক সংগঠন, ঢাকা প্রেসক্লাব, সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনসহ একাধিক সংগঠন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, অন্যথায় ওসির প্রত্যাহারসহ কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

সাংবাদিক রাজীব আলী রাতুল অভিযোগ করেন, একটি কুচক্রী মহল মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক এই মামলা করিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, “যেখানে ঘটনার তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, সেখানে এক মাস পর ১০ মার্চ কিভাবে মামলা রুজু হলো? এটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও দুঃখজনক।”

বিভাগীয় প্রেসক্লাব রাজশাহীর সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, “মাহাবুবা খাতুন নীলা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। তদন্ত ছাড়া একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ ওসির দায়িত্বহীনতার পরিচয় বহন করে।”

এলাকার সুশীল সমাজও এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়েছে।

এছাড়া, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা, রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির পক্ষ থেকেও এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আজম অপু বলেন, “সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মামলা দায়ের করে হয়রানি করা এক ধরনের ষড়যন্ত্র। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দ্রুত মামলা প্রত্যাহারের দাবি করছি। অন্যথায়, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবে।”

ইপিজেডে অনৈতিক চাঁদাবাজি অভিযোগে জাতীয় নাগরিক কমিটির ২ সদস্য কে আটক করেছে পুলিশ

ইপিজেডে অনৈতিক চাঁদাবাজি অভিযোগে জাতীয় নাগরিক কমিটির ২ সদস্য কে আটক করেছে পুলিশ

চট্টগ্রাম থেকে :

প্রথমে ছাত্র সমন্বয়ক পরে জাতীয় নাগরিক কমিটির ইপিজেড থানা কমিটির নেতা বনে যাওয়া চাঁদাবাজ আসাদুজ্জামান রাফি ও মোঃ ইমন কে ইপিজেড থানা পুলিশ গতকাল রাতে আটক করেছে।

তারা ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে মানুষের দুর্বল স্থানে আঘাত করে মোটা অংকের চাঁদা আদায় সহ মাসুয়ারা অর্থ উপার্জন করে আসছেন।
এছাড়া ও ইপিজেড এলাকায় ফুটপাত, রেললাইন ও হকার এবং ভ্রাম্যমাণ ভ্যান গাড়ির নিকট হতে বিগত ৮/৯মাস যাবত নিয়মিত চাঁদা আদায় করার প্রাথমিক তথ্য তারা পুলিশ কে দিয়েছে!
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে ওসি মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া মাত্রই এদের কে ধরা হয়েছে । ধৃতদের উপযুক্ত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য আদালতে বিচার দাবী করছি।
এই চক্রের আর বেশ কিছু সদস্য রয়েছে ,তাদের ধরার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান ওসি জানিয়েছেন।

বালুবাগান থেকে বুপ্রেরনফিন ইঞ্জেকশন ১৬ পিস সহ ০১ জন গ্রেফতার

বালুবাগান থেকে বুপ্রেরনফিন ইঞ্জেকশন ১৬ পিস সহ ০১ জন গ্রেফতার

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন বালুবাগান হয়তে ১৮ মার্চ ২০২৫ ইং তারিখ রাত ০৮:৩০ ঘটিকায় সিপিসি-১, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, র‌্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর থানাধীন ১৫নং বালুবাগান এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১৬ পিচ ব্রপ্রেনরফিন ইঞ্জেকশনসহ মোঃ রফিক (৫০), পিতা-মৃত রিয়াজ উদ্দিন, সাং-মহিশাল বাড়ী, থানা-গোদাগাড়ী, জেলা-রাজশাহীকে গ্রেফতার করেছে।

উপরোক্ত ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে চাঁপাইনাববগঞ্জ জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে

ঈদযাত্রার দিন থেকে কর্মবিরতির হুমকি রেলওয়ের গেটকিপারদের

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি না মানলে আগামী ২৪ মার্চ ঈদযাত্রার দিন থেকে একযোগে রেলপথ অবরোধ এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়েতে কর্মরত গেটকিপার-গেটম্যানরা।

বুধবার (১৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় রেলভবনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানবন্ধনে রেলওয়ের কর্মচারীরা এ হুমকি দেন। মানববন্ধন থেকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

ঘরমুখো মানুষ ২৪ মার্চ থেকে রেলপথে ঈদযাত্রা শুরু করবেন। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে সেদিন থেকেই কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত গেটকিপার/গেটম্যানরা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রেলভবনের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন তারা।


বিক্ষোভকারীরা জানান, গেটকিপার/গেটম্যানরা দাবি আদায়ে গত বছরের ১৮ আগস্ট রেলভবনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। ওইদিন তৎকালীন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে রেলসচিব, রেলওয়ে মহাপরিচালক, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রতিনিধি, প্রশাসনের সব অ্যাডমিন ক্যাডার, বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্ব/পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্প পরিচালক, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্পের দেড় হাজার গেটকিপার/গেটম্যানের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিসহ শ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সেদিন রেলওয়ের মহাপরিচালক সিদ্ধান্ত দেন, বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্পের এক হাজার ৫০৫ জন গেটকিপার ও গেটম্যানের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি যুক্তিসঙ্গত। 


বৈঠকে গেটকিপার/গেটম্যানের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা জানান, তারা যেহেতু দীর্ঘ আট বছর রেলওয়েতে চাকরি করে অভিজ্ঞ, এ বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশন এক সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় আদেশ জারি করবে।


মানববন্ধনে তারা বলেন, ‘গত বছরের ১ নভেম্বর আমাদের অফার লেটার হাতে দেয়ার কথা থাকলেও এখনও দেয়া হয়নি। বৈঠকে আমাদের বলা হয়, স্থায়ী নিয়োগ প্রক্রিয়ার মতো ৪০ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্য থেকে পরীক্ষায় পাস করে এক হাজার ৮৮৯ জন প্রকল্পের গেটকিপার/গেটম্যান পদে যোগদান করেন। বর্তমানে কর্মরত এক হাজার ৫০৫ জন। আপনারা আট বছরের অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছেন। দ্রুত চাকরি স্থায়ীকরণের আশ্বাসও দেন।’


গেটকিপার/গেটম্যানরা বলেন, ‘বারবার এ রকম আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও আমাদের চাকরি স্থায়ীকরণ ও বেতন সমস্যার সমাধান হয়নি। আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে নতুন কোনো দাবি তুলছি না। ১৬০ বছরেরও অধিক সময় ধরে রেলের প্রচলিত বিধি মোতাবেক যে কোনো কর্মচারী তিন বছরের অধিক নিরবচ্ছিন্ন চাকরি করলে তাদের চাকরি সরাসরি স্থায়ীকরণ করা যায়। এজন্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের অনুমতি অনুযায়ী প্রকল্পের গেটকিপার/গেটম্যানদের চাকরি রাজস্ব করতে আইনি কোনো জটিলতা নেই।’

(সাভারে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে সাগর নামের রংমিস্ত্রিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা)

(সাভারে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে সাগর নামের রংমিস্ত্রিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা)

নিজস্ব প্রতিবেদক :

সাভারে কোন মতেই যেন থামছে না হত্যাকাণ্ড । একের পর এক হচ্ছে হত্যা । পূর্ব শত্রুতার জেরে সুলতান হোসেন সাগর (২২) নামের এক রংমিস্ত্রিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাত ১১ টার দিকে সাভারের মডেল থানার সিআরপি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত সুলতান হোসেন সাগর নোয়াখালী জেলার রামগঞ্জ থানার মাঝিরগা গ্রামের তসলিম চৌধুরীর ছেলে। তিনি সাভারের ডগরমোরা এলাকায় ভাড়া থেকে ঢাকা ডাইং নামের একটি প্রতিষ্ঠানে রং এর কাজ করতেন।
পুলিশ জানায়, রাতে পূর্ব শত্রুতার জেরে সাগরকে বাসা থেকে ডেকে নেয় ৬/৭ জন যুবক। পরে তাদের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এসময় তাদের ভিতরে একজন সাগরকে ছুরিকাঘাত করে। পরে সাগরকে ফেলে রেখে ওই যুবকেরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে সাগরেকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেলে নিয়ে যায় তার বন্ধুরা। তবে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরিক্ষা নিরিক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এব্যাপারে সাভার থানা পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশের যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

 

আলুর দাম কম হওয়ায় চাষিরা ছুটছেন হিমাগারে, পড়ছেন সিন্ডিকেটের খপ্পরে

নীলফামারীতে হঠাৎ করে দাম কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আলুচাষিরা। জেলার হিমাগারগুলোতে আলু সংরক্ষণের জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন তারা, তবে হিমাগারের ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি আলু উৎপাদন হওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী আলু নিতে পারছে না হিমাগার কর্তৃপক্ষ।

এদিকে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের জন্য সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে এবং সুবিধাভোগীরা চাষিদের কাছ থেকে অবৈধ অর্থ আদায় করছে।

খন হিমাগারগুলোতে আলু সংরক্ষণের জন্য দীর্ঘ লাইন ধরে যানবাহন দাঁড়িয়ে রয়েছে। রাস্তার পাশে এবং হিমাগারের সামনে খোলা আকাশের নিচে শত শত বস্তা আলু রেখে চাষিরা কয়েক দিন ধরে অপেক্ষা করছেন। এলাকায় শ্রমিক, কর্মচারী ও চাষিদের ব্যস্ততা লক্ষ করা যাচ্ছে।

এবার নীলফামারীতে প্রায় ২৩ হাজার ১৫৬ হেক্টর জমিতে ৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়েছে। জেলার বাৎসরিক চাহিদা প্রায় ৮০ হাজার মেট্রিক টন হলেও অতিরিক্ত ৪ লাখ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যার ফলে বাজারে আলুর দাম হঠাৎ কমে যায়। অতিরিক্ত আলু সংরক্ষণ করতে হিমাগারগুলোতে ছোটাছুটি শুরু হয়।

জেলায় সরকারি ২টি সহ মোট ১১টি হিমাগার রয়েছে, যার ধারণক্ষমতা ৮৮ হাজার ৬ শত মেট্রিক টন। এছাড়া, সরকারি উদ্যোগে নির্মিত ৩৬টি অহিমায়িত মডেল ঘরে আলু রাখা যাবে ৯০০ মেট্রিক টন। তবে, ধারণক্ষমতার বাহিরে আলু নেয়া সম্ভব নয় বলে হিমাগার কর্তৃপক্ষ জানান।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম ও বিপণন কেন্দ্রের কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম বলেন, চাষিদের একই ধরনের ফসল বারবার অধিক পরিমাণে না চাষ করে ভিন্ন ফসল আবাদ করতে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

তারা আরও বলেন, কৃষকদের সরকারি মডেলে অহিমায়িত মডেল ঘর নির্মাণ করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে, যাতে আলু সংরক্ষণ সহজ হয়।

 

এ পর্যন্ত নীলফামারীর ১১টি হিমাগারে ধারণক্ষমতার ৭৫ ভাগ আলু নেয়া হয়েছে।

 

ভদন্ত প্রজ্ঞাতিষ্য মহাস্থবির (পণ্ডিত ভান্তে) ৯৩তম স্মৃতি বার্ষিকী স্মরণে অষ্টপরিস্কারসহ সংঘদান ও সদ্ধর্মসভা অনুষ্ঠিত

 

ভদন্ত প্রজ্ঞাতিষ্য মহাস্থবির (পণ্ডিত ভান্তে) ৯৩তম স্মৃতি বার্ষিকী স্মরণে অষ্টপরিস্কারসহ সংঘদান ও সদ্ধর্মসভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম থেকে :

ভারত বাংলা উপমহাদেশের স্মরণাতীত কালের সাধক, শ্রেষ্ঠ আধ্যাত্মিক মহান পুণ্যপুরুষ, সর্বজন পূজ্য, বহুভাষী, বাগ্মীশ্বর, নির্বাণগত, শাসনধ্বজ ভদন্ত প্রজ্ঞাতিষ্য মহাস্থবির (পণ্ডিত ভান্তে) ৯৩তম স্মৃতি বার্ষিকী স্মরণে অষ্টপরিস্কারসহ সংঘদান, সংবর্ধনা ও সদ্ধর্মসভা অনুষ্ঠান আজ ১৮ মার্চ মঙ্গলবার
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার তালসরা মুচ্ছুদ্দীপাড়া বিবেকারাম বিহার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানের সকাল বেলার অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার উপ-সংঘরাজ শাসনপ্রিয় মহাস্থবির। উদ্বোধন করেন তালসরা মুচ্ছদ্দীপাড়া বিবেকারাম বিহারের অধ্যক্ষ সৌম্যসারথি ভদন্ত শাসনপ্রিয় মহাস্থবির। প্রধান সদ্ধর্মদেশক ছিলেন বাথুয়া জ্ঞানোদয় বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত পি. লোকানন্দ মহাস্থবির।
বিশেষ সদ্ধর্মদেশক ছিলেন তালসরা আনন্দারাম বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত জিনরতন মহাস্থবির।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ভদন্ত জ্ঞানরক্ষিত মহাস্থবির, দেবজ্যোতি স্থবির সহ মহান পূজনীয় ভিক্ষু সংঘ উপস্থিত ছিলেন।

বিকেল ২টায় দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠান আরম্ভ হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন তালসরা মুচ্ছদ্দীপাড়া বিবেকারাম বিহারের অধ্যক্ষ সৌম্যসারথি ভদন্ত শাসনপ্রিয় মহাস্থবির। উদ্বোধন করেন রুদুরা আনন্দ নিকেতন বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত বোধিরতন মহাস্থবির। প্রধান সদ্ধর্মদেশক ছিলেন ভদন্ত আর্যশ্রাবক সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভন্তে)’র প্রিয়শিষ্য, বিচিত্র ধর্মকথিক ভদন্ত মেত্তাবংশ মহাস্থবির। বিশেষ সদ্ধর্মদেশক ছিলেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলার শিলক এম শাহ আলম চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক ভদন্ত সুনন্দ মহাস্থবির,
তিশরী বেনুবন বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত ধর্মানন্দ মহাস্থবির, লোকপ্রিয় মহাস্থবির, আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ উন্নয়ন সংস্থা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সংগঠক জে বি এস আনন্দবোধি স্থবির।
সকাল বেলা ও বিকেল বেলায় মঙ্গলাচরণ করেন তালসরা মুচ্ছদ্দিপাড়া বিবেকারাম বিহারের আবাসিক কল্যাণমিত্র ভিক্ষু ও দেবজ্যোতি স্থবির। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন তালসরা মুচ্ছদ্দিপাড়া বিবেকারাম বিহারের আবাসিক জ্ঞানমিত্র ভিক্ষু।

সদ্ধর্মদেশনায় বক্তারা বলেন, এই রকম মহাপুরুষে জম্ম গ্রহণ করা খুবেই দুর্লভ। তিনি বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী ছিলেন এবং আধ্যাত্মিক ধ্যানের অধিকারীও ছিলেন। এই মহাপুরুষের জন্ম হওয়াতেই এই স্থানটি পবিত্র ও তীর্থে পরিণত হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন তেজপ্রিয় স্থবির, ধর্মপ্রিয় ভিক্ষুসহ আরো প্রাজ্ঞ মহান পূজনীয় ভিক্ষু সংঘ ও শ্রদ্ধাবান দায়ক – দায়েকাবৃন্দ।

নওগাঁয় জীবিত আছিয়াদেের নিরাপত্তা দিবে কে”? মুক্তির মোড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ষষ্ঠ শ্রেনীর ফাতেমার মোমবাতি জ্বালিয়ে কর্মসূচি পালন

নওগাঁয় জীবিত আছিয়াদেের নিরাপত্তা দিবে কে”? মুক্তির মোড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ষষ্ঠ শ্রেনীর ফাতেমার মোমবাতি জ্বালিয়ে কর্মসূচি পালন

নওগাঁ প্রতিনিধিঃ

জীবিত আছিয়াদের নিরাপত্তার দাবিতে নওগাঁর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্লাকার্ড হাতে এক স্কুল শিক্ষার্থী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে। সোমবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যা রাত ৮টায় শহরের মুক্তির মোড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই কর্মসূচি পালন করেন তিনি। অবস্থান নেওয়া ওই স্কুল শিক্ষার্থীর নাম ফাতেমা ছোঁয়া। সে নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। এসময় ‘জীবিত আছিয়াদের নিরাপত্তা দেবে কে?’ লেখা প্লাকার্ড হাতে তাকে একাই মুখের কালো কাপড় বেঁধে প্রায় ১ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এসময় তার চারপাশে মোমবাতি জ্বালানো ছিল। অবস্থান কর্মসূচি পালন করা ওই শিক্ষার্থী বলে, আমরা এখন ঘরের বাইরে বের হতে ভয় পাই। আমাদের কোনো নিরাপত্তা নেই। আমাদের নিরাপত্তা দেবে কে? তিনি আরো বলেন, আমরা যাতে স্কুল-কলেজে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারি সেই নিরাপত্তা চাই। যাতে আর কোনো জীবিত আছিয়াকে ধর্ষণ বা কাউকে নারী নির্যাতনের শিকার হতে না হয়। এজন্যই অবস্থান কর্মসূচিতে দাঁড়িয়েছি। মেয়েটির বাবা যাযাবর ব্যান্ড এর সঙ্গীত শিল্পী ক্যাপ্টেন বলেন, আমরা ছেলে-মেয়েরা নিরাপদ নয়। প্রতিনিয়ত ভয় কাজ করে। মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে আমরা দেখেছি সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় অজস্র শিশু ও নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আমরা আর কত প্রাণ হারাতে দেখবো? আর কবেই বা আমার আপনার ছেলে-মেয়েরা ভয় মুক্ত সত্যিকারের স্বাধীন দেশ পাবে? তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলায় কোনো ধর্ষকের স্থান নাই। আমরা আছিয়ার কাছে ক্ষমা প্রার্থী। জীবিত আর কোনো আছিয়াকে আমরা হারাতে চাই না। দ্রুত ধর্ষকদের বিচারকার্য শেষ করে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হোক এমনটাই আমার চাওয়া।
উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁ
১৮-৩-২৫ #

বদরী সাহাবীদের ঈমানী চেতনার অনুসরণ ও যাকাত ভিত্তিক সমাজ উন্নয়নে বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান – পীরেতরিকত গোলামুর রহমান আশরফ শাহ

বদরী সাহাবীদের ঈমানী চেতনার অনুসরণ ও যাকাত ভিত্তিক সমাজ উন্নয়নে বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান – পীরেতরিকত গোলামুর রহমান আশরফ শাহ

দরবার এ বেতাগী আস্তানা শরীফে শোহাদায়ে বদর দিবস স্মরণে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

চট্টগ্রাম থেকে :

মহান ১৭ রমজান ঐতিহাসিক শোহাদায়ে বদর দিবস স্মরণে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়ার আয়োজনে ও বেতাগী রহমানিয়া জামেউল উলুম সিনিয়র মাদ্রাসার সহযোগিতায় মঙ্গলবার ১৮ মার্চ,২০২৫ দরবার এ বেতাগী আস্তানা শরীফের বেতাগী রহমানিয়া জামেউল উলুম সিনিয়র মাদরাসার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ।
মাওলানা আরিফুর রহমান রাশেদ এর সঞ্চালনায় দরবার এ বেতাগী আস্তানা শরীফের সাজ্জাদানশীন বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়ার সভাপতি পীরে তরিকত হযরতুল আল্লামা মাওলানা মুহাম্মদ গোলামুর রহমান আশরফ শাহ সাহেব মাদ্দাজিল্লুহুল আলী এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মাহফিলে শোহাদায়ে বদরের স্মরণে ও রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক বক্তব্য রাখেন পোমরা জামেউল উলুম ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা মুহাম্মদ মারফাতুন্নুর আলকাদেরী, বেতাগী রহমানিয়া জামেউল উলুম সিনিয়র মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা ইলিয়াছ নুরী, উপাধ্যক্ষ আল্লামা জসিম উদ্দিন আবেদী আলকাদেরী ।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আবু জাফর মানিকি , আহমদ সাঈদ, মোহাম্মদ মমতাজুল হক, মাওলানা আলাউদ্দিন, অধ্যাপক বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়ার কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহজাদা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান পেঠান শাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ রেজাউল করিম বাবর, কেন্দ্রীয় পরিষদের সদস্য মুহাম্মদ শাহজাহান খান, আলহাজ¦ মোহাম্মদ আলমগীর, আলহাজ¦ মোহাম্মদ আবুল কালাম, মাওলানা মোহাম্মদ এস এম বদরুদ্দিন , মহানগরের সভাপতি গাজী মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মোহাম্মদ আলমশাহ, ডাঃ মোহাম্মদ ইউছুফ, নজরুল ইসলাম চৌধুরী মোহাম্মদ হারুন।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আবু জাফর বাদশা, মাস্টার মোহাম্মদ সেলিম, মাওলানা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, মাওলানা দিদারুল আলম চৌধুরী, মাওলানা হাফিজুর রহমান রুমী, মধ্য বেতাগী শাখার সভাপতি মাস্টার দেলওয়ার হোসাইন সাইফু, সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মোহাম্মদ এসানুল করিম, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ সোলায়মান, মাওলানা নুরুল আলম জমির, রাঙ্গুনীয়া প্রবাসী পরিষদ ওমান’র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল করিম, উপদেষ্ঠা মফিজুল হক, বেলাল হোসেন ,জাবেদ হাসান, মামুনল হক, াহজাদা বদরুদ্দিন মোহাম্মদ বদরুর রহমান মহিউদ্দিন জিলি, শাহজাদা হাফেজ কামরুল আরশ মোহাম্মদ মাহমুদুর রহমান জিলান, । সভাপতির বক্তব্যে দরবার এ বেতাগী আস্তানা শরীফের সাজ্জাদানশীন বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়ার সভাপতি পীরে তরিকত হযরতুল আল্লামা মাওলানা মুহাম্মদ গোলামুর রহমান আশরফ শাহ বদরী সাহাবীদের ঈমানী চেতনার অনুসরণ ও যাকাত ভিত্তিক সমাজ উন্নয়নে বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান জানান ।

রাজশাহীতে তানোরে কোল্ড স্টোরে আলুর গাড়ির দীর্ঘ লাইন, তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ।

রাজশাহীতে তানোরে কোল্ড স্টোরে আলুর গাড়ির দীর্ঘ লাইন, তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ।

জেলা প্রতিনিধি

রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ইউনিয়নের দেবীপুর ও কালিগঞ্জ হাটের তানোর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কোল্ড স্টোরে ও আল মদিনা সহ আরো অনেক কোলেস্টরে আলু সংরক্ষণের জন্য গাড়ির দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হওয়ায় তীব্র যানজটের কবলে পড়েছে সাধারণ মানুষ। এতে স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এদিকে, বাজারে আলুর দাম না থাকায় কৃষক ও ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। ফলে বিপুল পরিমাণ আলু সংরক্ষণের জন্য কোল্ড স্টোরের সামনে ট্রাক ও পিকআপের দীর্ঘ লাইন সৃষ্টি হয়েছে।
দুই দিন ধরে বন্ধ স্টোর, চাপ সহ্য করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ কোল্ড স্টোরের ম্যানেজার নুরুল ইসলাম জানান, “দুই দিন ধরে আমরা স্টোর বন্ধ রেখেছি। জনগণের চাপে আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। অতিরিক্ত ভিড় ও যানজট সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে গেছে।”অন্যদিকে, স্টোরে কর্মরত রাহিমুল ইসলাম বলেন, “আমরা দিন-রাত পরিশ্রম করেও কাজ শেষ করতে পারছি না। একদিকে আলুর সরবরাহ বেশি, অন্যদিকে সংরক্ষণের জায়গার অভাব। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আলুর দাম কম থাকায় কৃষকরা স্টোরে আলু সংরক্ষণ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। এক কৃষক বলেন, “বাজারে আলুর ন্যায্য দাম পাচ্ছি না, তাই কোল্ড স্টোরে রাখছি। কিন্তু এখানে জায়গা পেতে আমাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে। যানজটের কারণে সাধারণ মানুষও চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থী, রোগী ও কর্মজীবীরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা প্রশাসনের কাছে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। স্থানীয়রা আশা করছেন, প্রশাসন দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে যানজট নিরসনে উদ্যোগ নেবে এবং কৃষকদের দুর্ভোগ কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।