খাদ্য অধিদপ্তরের এসব সরকারী ত্রানের চাল বাহিরে সাধারনরে কাছে বিক্রিয় করা হচ্ছে বস্তাপতি ৮শো টাকা করে।
এব্যাপারে উপজেলার কাউনদিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সামাদ নগর এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় হত দরিদ্রদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার খাদ্য অধিদপ্তরের সরকারী ত্রানের চাল বিক্রয় করা হয়েছে। ওই এলাকার আবদুল এর বাড়ির ভাড়াটিয়া শেফালী বেগম বলেন, এলাকার স্থানীয় রুবেলের দাদী তাকে ডেকে নিয়ে চাল বিক্রয় করা হবে বলে জানান।
পরে এ ব্যাপারে রুবেলের দাদীর সাথে খাদ্য অধিদপ্তরের ৩০ কেজির প্রতিবস্তা চাউল ৮শো টাকা দরে মিটহয়ে। এসময় তিনি ২৪ শো টাকা দিয়ে তিনবস্তা চাউল নেন তার কাছ থেকে।
এসময় ফাতেমা নামে আরো একজন ভাড়াটিয়া বলেন, তরকারী বিক্রিয় করে তারকাছ থেকে শুনেছি কমদামে চাউল বিক্রয় করা হচ্ছে। পরে খবর পেয়ে ওই বাড়িতে গিয়ে ৮ শো টাকা দিয়ে একবস্তা চাল নিয়েছেন তিনি।
এদিকে এঘটনায় স্থানীয়রা এব্যাপারে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারীর কারনে লক ডাউনে পড়া কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় দিনমুজুরদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার তাদের মাঝে বিতরন না করে নেতারা টাকার লোভে বাহিরে বিক্রিয় করছে এটা খুভ লজ্জা জনক ব্যাপার। প্রশাসন যদি কাউনদিয়া ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালায় তাহলে বিপুল পরিমান ত্রানের চাল উদ্ধার হবে।
তারা বলেন, দলের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিএনপি জামায়াত থেকে ডিকবাজি মেরে কিছু সুবিধাবাদী নেতাকর্মীরা আওময়ামীলীগে অনুপ্রবেশ করেছেন। তাই প্রধানমন্ত্রীর উপহার অসহায়দের কে না দিয়ে যারা চুরিকরে বাহিরে বিক্রিয় করে অতিদ্রুত তদন্তের মাধ্যমে তাদের অতিতের খবর নিয়ে আইনের আউতায় আনা উচিত।
এছারাও স্থানীয়রা আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহার অসহায়দের মাঝে বিতরন না করে বাহিরে বিক্রয় করে প্রধানমন্ত্রী ও দলের ভাবমূর্তি যারা ক্ষুন্ন করেছেন অতিদ্রুত তাদেরকে আইনের আওতায় এনে এসব চাল চোরদের অতিতের খবর নিয়ে বিচারের মুখোমুখি দাড় করানো দাবি জানান স্থানীয়রা।
এব্যপারে কাউনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শান্ত খানের মুঠোফোনে ০১৭১১-৫৩৪৭৬৬,০১৬৭৪১৭৫৯৩৮ নাম্বারে একাধিকবার বার যোগাযোগ করা হলে সে ফোনটি রিসিভ করেনি।