বেনাপোল পোর্টথানার এসআই মিজানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের জের ধরে বেনাপোল সহ বিভিন্ন সংবাদকর্মীদেরকে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারী বলে হুমকি প্রদান ও মিথ্যা অপবাদ দিয়েছেন।
এতে করে সচেতন মহলসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন এসআই মিজানের বিরুদ্ধে সত্য ঘটনা প্রকাশ করার পরেও যদি তার দ্বারা সাংবাদিকরা এমন হুমকির মধ্যে থাকে তবে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। সাথে সাথে তারা আরোও আশংকা প্রকাশ করেন যে এস আই মিজান কতৃর্ক যে কোন সময় এসকল সংবাদকর্মী বিভিন্ন ধরনের ঝামেলায় পড়তে পারেন। খুব দ্রæত এ বিষয়টি নিয়ে পুলিশের উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠ তদন্ত করলে আসল রহস্য ও সত্য ঘটনা বেড়িয়ে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিভিন্ন সাংবাদিক ও সাধারন মানুষ।
এম কে টেলিভিশনের সম্পাদক বেনাপোল পোটর্ থানার এসআই মিজানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা, কিছু মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারী সাংবাদিকরা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ করেছেন।একপর্যায়ে তিনি বলে ফেলেন এটা তার ব্যক্তিগত দন্ডের কারনে কিছু সাংবাদিক লেখা-লেখি করছে।সে দ্বাম্ভিকসুরে বলেন বিষয়টি নিয়ে আমার উপর মহল তদন্ত করবেন বলে আর কোন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মোবাইলের লাইনটি কেটে দেন।
গত ১১ই এপ্রিল বিভিন্ন পত্রিকায় ও অনলাইন ভার্ষনে শিরোনামে বিজিবি’র মামলার পলাতক আসামীর রিমান্ডের ভয় দেখিয়ে এসআই মিজানের ঘুষ বানিজ্য ১২ই এপ্রিল শিরোনামে এসআই মিজান মিথ্যা মামলার হুমকি দিয়ে ৫০ হাজার টাকা দাবী ও ১৩ই এপ্রিল শিরোনামে ১২ লাখ টাকা দাবী এসআই মিজানের চাঁদাবাজির শিকার হলেন সরকারী কর্মচারীর নিউজ বের হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনর্চাজ আবু সালেহ মাসুদ করিমের কাছে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের নামে মিজান দারোগার এমন হুমকি ও মিথ্যা বদনাম দেয়া প্রসংঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যে যেমন কর্ম করবে তেমন ফল তারই ভোগ করা লাগবে, তিনি বলেন আমি কাজে বাইরে অবস্থান করছি আর কিছু জানার থাকলে তদন্ত ওসির সাথে কথা বলতে বলেন।
এসআই মিজানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় সাংবাদিকদেরকে হুমকি ও মিথ্যা অপবাদ
বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: বেনাপোল পোর্টথানার এসআই মিজানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের জের ধরে বেনাপোল সহ বিভিন্ন সংবাদকর্মীদেরকে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারী বলে হুমকি প্রদান ও মিথ্যা অপবাদ দিয়েছেন।এতে করে সচেতন মহলসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন এসআই মিজানের বিরুদ্ধে সত্য ঘটনা প্রকাশ করার পরেও যদি তার দ্বারা সাংবাদিকরা এমন হুমকির মধ্যে থাকে তবে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। সাথে সাথে তারা আরোও আশংকা প্রকাশ করেন যে এস আই মিজান কতৃর্ক যে কোন সময় এসকল সংবাদকর্মী বিভিন্ন ধরনের ঝামেলায় পড়তে পারেন। খুব দ্রæত এ বিষয়টি নিয়ে পুলিশের উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠ তদন্ত করলে আসল রহস্য ও সত্য ঘটনা বেড়িয়ে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিভিন্ন সাংবাদিক ও সাধারন মানুষ।
এম কে টেলিভিশনের সম্পাদক বেনাপোল পোটর্ থানার এসআই মিজানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা, কিছু মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারী সাংবাদিকরা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ করেছেন।একপর্যায়ে তিনি বলে ফেলেন এটা তার ব্যক্তিগত দন্ডের কারনে কিছু সাংবাদিক লেখা-লেখি করছে।সে দ্বাম্ভিকসুরে বলেন বিষয়টি নিয়ে আমার উপর মহল তদন্ত করবেন বলে আর কোন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মোবাইলের লাইনটি কেটে দেন।
গত ১১ই এপ্রিল বিভিন্ন পত্রিকায় ও অনলাইন ভার্ষনে শিরোনামে বিজিবি’র মামলার পলাতক আসামীর রিমান্ডের ভয় দেখিয়ে এসআই মিজানের ঘুষ বানিজ্য ১২ই এপ্রিল শিরোনামে এসআই মিজান মিথ্যা মামলার হুমকি দিয়ে ৫০ হাজার টাকা দাবী ও ১৩ই এপ্রিল শিরোনামে ১২ লাখ টাকা দাবী এসআই মিজানের চাঁদাবাজির শিকার হলেন সরকারী কর্মচারীর নিউজ বের হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনর্চাজ আবু সালেহ মাসুদ করিমের কাছে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের নামে মিজান দারোগার এমন হুমকি ও মিথ্যা বদনাম দেয়া প্রসংঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যে যেমন কর্ম করবে তেমন ফল তারই ভোগ করা লাগবে, তিনি বলেন আমি কাজে বাইরে অবস্থান করছি আর কিছু জানার থাকলে তদন্ত ওসির সাথে কথা বলতে বলেন।