সৌমেন মন্ডল, রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহীর নগড় এর চিত্র বদলে গেছে। রাসিক এর মেয়র হবার পর থেকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে নগড়ি।এর মধ্য বিশ্বের দরবারে পরিচ্ছন্ন নগড়ির হিসেবে সিকৃতি পেয়েছে রাজশাহী।অনেক আগেই দেশের শিক্ষা নগড়ির খ্যাত অর্জন করেছে।
রাসিক এর দ্বায়িত্ব পাবার পর বদলে যাচ্ছে রাজশাহী মহানগর। পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে শিক্ষানগরী হিসেবে খ্যাত এই শহরকে।
সিটি নির্বাচনের সময় বিভিন্ন প্রতিচুতির কথা বলেছিল বর্তমান রাসিক মেয়র লিটন।তার প্রায় সবকটি কাজ একটি একটি করে শেষ করছে।এর মধ্য পদ্মার পাড়,হাইটেক পার,চারলেন রাস্তা,বিমান বন্দরের উন্নয়ন।সোনাদিঘীর মোড়,ফ্রাইওভার,কামরুজ্জামান শিশু উদ্যান ইত্যাদি।
এর আগে এই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে এই নগরকে সাজাতে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন করেছে একনেক। এখন পর্যন্ত এটি সর্ববিহত প্রকল্প।
মেয়র লিটন বলেন, ‘রাজশাহী নগরীর সার্বিক উন্নয়ন করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই শহরকে একটি উন্নত শহর হিসেবে গড়ে তুলতে এটিকে ঢেলে সাজাতে চাই। এর জন্য যা যা করার দরকার, তাই করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় রাজশাহীকে আমরা পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন কাজ হাতে নিয়েছি।’
মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, অনেকটা স্বপ্নের নগরী হয়ে উঠবে রাজশাহী। তবে এর জন্য চাই টাকা।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমাকে বলেছেন উন্নয়ন করতে যা যা করা লাগে করো আমি পাশে আছি।তিনি বলেন আমি রাজশাহী সিটিকে মেগা সিটিতে পরিনত করবো।শুধু আপনারা আমার পাশে থাকেন।
রাজশাহীর অন্যতম ব্যস্ত সড়ক হলো ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক। এই সড়কটিকে ৬ লেনে উন্নীত করার করা হবে।এর কাজ শুরু হয়ে গেছে।
গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি রাজশাহী একটি অন্যতম পরিচ্ছন্ন শহর।রাজশাহীকে আবারও উন্নয়ন দিয়ে বদলে দিতে চাই। ‘চলো বদলে দিই রাজশাহী’ এই স্লোগান বাস্তবায়ন করতে চাই উন্নয়ন দিয়ে। রাজশাহীবাসীর দুঃখ-দুর্দশা লাঘবে কাজ করে যেতে চাই।
এটিই আমার পরিকল্পনা, এটিই আমার চিন্তা-চেতনা। নগরবাসীর ভাগ্যের উন্নয়ন করেই আমি আমার রাজনৈতিক জীবন অতিবাহিত করতে চাই।