বিএনপি করায় মুক্তিযোদ্ধার নাম কেটে দিতেন মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল
রাউফুর রহমান পরাগ : বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততা দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে অনেক মুক্তিযোদ্ধার নাম কেটে দেন তৎকালিন মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তেমনি একজন গাজিপুরের পূবাইল এলাকার খিলগাঁও গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকার (গেজেট-২৮৫৮ )
এই বীরমুক্তিযোদ্ধার সাথে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা সালাউদ্দিন সরকারের জমি নিয়ে বিরোধের সূত্র তৈরী হয়। রাজনৈতিক সুবিধা নিতে আওয়ামীলীগের ঐ নেতা সালাউদ্দিন তৎকালীন মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এর পরামর্শে ঐ আওয়ামীলীগ নেতা সালাউদ্দিন সরকার ২০২১ সালে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে একটি আবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয় মো: আব্দুর রউফ সরকার বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত এবং তিনি সরাসরি মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জামুকায় একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় সভাপতিত্ব করেন তৎকালীন মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
সেই সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারের কোন বক্তব্য না শুনেই এক তরফা ভাবে তার গেজেট বাতিলের সুপারিশ করা হয়। ঐ সভায় বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকার কারণে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারসহ আরও অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিলের সুপারিশ করা হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতে রিট করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকার। সেই রিট গ্রহণ করে আদালত মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন, “রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পযন্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারের মুক্তিযোদ্ধা গেজেট বহাল থাকবে এবং তার নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে”।
নথি পত্র ঘেটে দেখা যায় ১৯৭২ সালে হাবিবুল্লাহ বাহার স্বাক্ষরিত গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা সনদধারী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকার ২০০৬ সালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটিতে আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষ্য, সনদ, দলিল দস্তাবেজ যাচাই-বাছাই শেষে তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বকৃতি দেয়ার সুপারিশ করা হয়। একই সাথে ২০১৩ সালে তৎকালিন গাজীপুর জেলা প্রশাসক এক চিঠিতে মো: আব্দুর রউফ সরকারকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বকৃতি দেওয়ার জন্য জামুকা ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে চিঠি প্রদান করেন।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৩ সালে মো: আব্দুর রউফ সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেট ভুক্ত হন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত তিনি নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পেয়ে যাচ্ছেন।
তৎকালীন মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক পলাতক থাকলেও তার দোসর সালাউদ্দিন সরকার ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারকে “ভুয়া” আক্ষায়িত করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালাতে থাকেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুর রউফ সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি ১৯৭১ সালে ৩নং সেক্টরে ১১১ নং গেরিলা ইউনিটে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করি। সালাউদ্দিন সরকারের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধ থাকায় তার বিরুদ্ধে আমি একাধিক মামলা দায়ের করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সালাউদ্দিন সরকার আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় করছেন। তিনি আরও বলেন সালাউদ্দিন সরকার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্র হত্যা মামলার আসামী মামলা নং-১৬/ তারিখ ০৮/১২/২০২৪ ।
এ বিষয়ে সালাউদ্দিন সরকারের বক্তব্য জানতে চালাইতে তিনি বলেন জমি সংক্রান্ত বিরোধের সাথে মুক্তিযোদ্ধ মন্ত্রণালয়ের আবেদন করার কোন সম্পর্ক নাই। তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন জামুকা তার গেজেট বাতিল করেছে তবে উচ্চ আদালতের বিষয়টি বলা হলে তিনি উত্তর এড়িয়ে যান।
আশুলিয়ায় চাঁদাবাজি ও হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেছে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা।
সকালে আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকার বৃহত্তর কাঁচাবাজারে চাঁদাবাজি ও সদর হাজী সদর আলী শপিং কমপ্লেক্স মালিকের নামে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর ও নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে বিএনপি নেতা মোলহলেছুর রহমান ইলিয়াস শাহীর নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল হয়।
বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে নেতাকর্মী জানান, হাসিনা সরকারের পতনের পর কিছু সন্ত্রাসী মামলয়া বাণিজ্য চাঁদাবাজি করে আসছে। এর প্রতিবাদে ধামসোনা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির উদ্যোগে প্রতিবাদ জানিয়ে এ কর্মসূচি।
সটঃ মোলহলেছুর রহমান ইলিয়াস শাহী, সভাপতি ধামসোনা ইউনিয়ন বিএনপি।
রায়পুরায় মহন মে দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
সাদ্দাম উদ্দিন রাজ নরসিংদী
“শ্রমিক-মালিক এক হয়ে,গড়বো এ দেশ নতুন করে” এ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে মহান মে দিবস এবং জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১মে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলা প্রশাসনে উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি বর্ণ্যাঢ্য র্যালি বের করে শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা প্রদক্ষিণ শেষে পূনরায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো:মাসুদ রানা।এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কর্মকর্তা, রিপোর্টস ক্লাবের সভাপতি, পৌরসভা শ্রমিক দলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক,সাংবাদিক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,শ্রমিক নেতৃবৃন্দ,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
আলোচনা সভায় বক্তারা অবিলম্বে শ্রমিকদের জন্য মাসিক সম্মানী,বিনা মুল্যে চিকিৎসা ,ন্যায্য মুল্যে রেশনিং প্রদান,বাসস্থানের ব্যবস্থা সহ ন্যুনতম মজুরী নির্ধারন সহ বয়স্ক শ্রমিকদের ভাতা প্রদানের দাবী জানান।আরোও বলেন দেশের উন্নয়নে শ্রমিকদের ভুমিকা গুরুত্বপুর্ন হলেও শ্রমিকদের জীবন মান উন্নয়নে সরকারী সুবিধা থেকে তারা বঞ্চিত। অবিলম্বে শ্রমিকদের ন্যায্য দাবী বাস্তবায়নে সরকারকে জরুরী পদক্ষেপ গ্রহনের দাবী জানান।
গ্রীন সিটি হেলদী সিটি গড়তে বিন বিতরণ
স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম
৭নং পশ্চিম ষোলশহর ওয়ার্ডস্হ বায়েজিদ থানা মোহাম্মদ নগর এলাকায় আজ ১ মে সকালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সিটি মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেনের পক্ষ থেকে গ্রীন সিটি হেলদী সিটি গড়ার লক্ষ্যে ওয়েস্ট বিন বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও চসিক মেয়রের একান্ত সচিব জিয়াউর রহমান জিয়া। এরশাদ হোসেনের সঞ্চালনায় এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা আবদুল বাতেন, এডভোকেট এফ এ সেলিম,কামরুল ইসলাম ,সিরাজুল ইসলাম , ফকরুল ইসলাম শাহীন, আবদুল মান্নান, আকবর হোসেন মানিকসহ এলাকার নেতৃবৃন্দসহ প্রমূখ
এসময় ওয়েস্ট বিন বিতরণ সময় জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন এই এলাকা কে ক্লিন সিটি, গ্রীন সিটি এবং হেলদি সিটির আওতায় আনা। এলাকার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে আমাদের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
মোহাম্মদ নগরবাসী যদি যথাযথভাবে এই বিনগুলো ব্যবহার করেন এবং সঠিকভাবে বর্জ্য ফেলেন, তাহলে চট্টগ্রামকে পরিচ্ছন্ন শহরে রূপান্তর করা সম্ভব হবে। তাই নাগরিকদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে আশুলিয়ায় যুবদলের সভা, ‘লিফলেট বিতরণ
নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত দেশ পুনর্গঠনের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আশুলিয়ায় যুবদলের আলোচনা সভা ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার বিকেলে আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় ঢাকা জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আইয়ুব খানের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে এসময় আইয়ুব খান বলেন, আগামী রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা সাভার-আশুলিয়ার প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। একটি আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে এই ৩১ দফার বিকল্প নেই। এ সময় তিনি দল মত নির্বিশেষে সকলকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান, মোস্তফা কামাল সরদার, আব্বাস উদ্দিন পাপ্পু, সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান টিটু, আব্দুল মান্নান, আমিনুর রশিদ তুহিন, ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: আব্দুল মালেকসহ সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার নেতাকর্মী এসময় উপস্থিত ছিলেন।
নওগাঁয় নার্সিং এন্ড ডিপ্লোমা কোর্সকে স্নাতক সমমানের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধ
উজ্জ্বল কুমার সরকার
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সকে স্নাতক সমমান (ডিগ্রি পাস কোর্স) করার দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ১১টায় সদর হাসপাতালের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করেন করা হয়।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন জেলা শাখার সভাপতি প্রতিক, নওগাঁ নার্সিং ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী লিমা খাতুন, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স এন্ড মিডওয়াফারি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আফসানা খাতুনসহ নার্সিং ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য রাখেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, এইচএসসি পাশের পর তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করেও স্নাতকোত্তর সমমানের স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। ডিপ্লোমা নার্সিং কোর্সকে স্নাতকের সমমান করার দাবিতে তারা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবর এবং প্রধান উপদেষ্টা ও স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেন।
তাদের এই যৌক্তিক দাবির পক্ষে নীতিনির্ধারকরা সহমত পোষণ করলেও আজ পর্যন্ত কোনো সুস্পষ্ট পদক্ষেপ গৃহীত হয়নি। তাই দ্রুত এই বৈষম্য দূর করে তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া না হলে আগামী রবিবার থেকে ক্লাস, ডিউটি এবং হাসপাতালের সকল প্রকার ক্লিনিক্যাল প্র্যাক্টিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার হুশিয়ারি দেন তারা।
নওগাঁ নার্সিং ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী লিমা খাতুন বলেন, আমরা এইচএসসির পর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে নার্সিং ইনস্টিটিউট গুলোতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাই। ২০০৭-২০০৮ শিক্ষাবর্ষে নার্সিং কোর্স ছিলো ৪ বছরের ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ৩ বছর করা হয়। অন্যরা যদি এইচএসসির পর বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়ে স্নাতকের মর্যাদা পায়। তাহলে আমরা কেন পাবোনা।
আমরা চাই ডিপ্লোমাকে যেন স্নাতক সম্মানের মর্যাদা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি প্রতীক বলেন, আমরা গত কিছুদিন যাবত আমাদের দাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করে আসতেছি।
কিন্তু আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে না। আগামী শনিবারের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না করা হলে রবিবার থেকে ক্লাস, ডিউটি এবং হাসপাতালের সকল প্রকার ক্লিনিক্যাল প্র্যাক্টিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হবে।
সিএমপি চান্দগাঁও থানায় অভিযানে গ্রেফতার-৩৩
স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম
চান্দগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফতাব উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত/তানভীর আহমেদ, এসআই/ আনিসুর রহমান, এসআই/সুমন মিয়া, এসআই/কাজী মনিরুল করিম, এসআই/নুরুজ্জামান, এএসআই/বিপ্লব শামীম রেজা সঙ্গীয় ফোর্স সহ ২৪ এপ্রিল রাত ০৪:১০ ঘটিকার সময় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করিয়া আসামী
১। মোশারফ হোসেন (৩২), পিতা-মৃত আব্দুর রশিদ খলিফা, মাতা-রাহিমা বেগম, সাং-তারা বুনিয়া, খলিফের বাড়ী, ০২নং ওয়ার্ড, বাটিখাল ঘাটা ইউপি, থানা-কাঠালিয়া, জেলা-ঝালকাঠি, বর্তমানে-বাহির সিগন্যাল, বোর্ড স্কুল, রিদোয়ান চৌধুরী কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ২। মোঃ আব্দুর শুক্কুর (৫৬), পিতা-মৃত আব্দুল আলী, মাতা-মৃত রাবেয়া খাতুন, সাং-ডালিয়া পাড়া, মফিজুর রহমান এর বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৩। মোঃ মিরাজ (৩৪), পিতা-মোঃ মানিক, মাতা-শাহানুর বিবি, সাং-চর চকিনা, তালুকদার বাড়ী, ০৪নং ওয়ার্ড, কালমা ইউপি, থানা-লালমোহন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-বাহির সিগন্যাল, বোর্ড স্কুল, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান),
৪। মোঃ সাইফুল ইসলাম (২০), পিতা-জহির উদ্দিন, মাতা-সুফিয়া খাতুন, সাং-সুবর্ণচর, কালাম এর বাড়ী, ০৪নং ওয়ার্ড, থানা-চরজব্বর, জেলা-নোয়াখালী, বর্তমানে-বাহির সিগন্যাল, বোর্ড স্কুল সংলগ্ন, জিকো কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৫। মোঃ সাকিব (১৯), পিতা-মোঃ ইব্রাহীম, মাতা-পারভীন, সাং-চাইলাহাট, বাগান বাড়ী @ নতুন বাড়ী, মাইজ ভান্ডার, থানা-ফটিকছড়ি, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে-বাহির সিগন্যাল, বোর্ড স্কুল, জিকো কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম,
৬। মোঃ ইসমাইল (২০), পিতা-মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, মাতা-রোকেয়া বেগম, সাং-পোয়া চর, গাংচিল, চিটাংগা বাড়ী, থানা-কোম্পানীগঞ্জ, জেলা-নোয়াখালী, বর্তমানে-নজু মিয়ার হাট, বড় বাড়ী, আজম মেম্বারের ভাড়া ঘর, থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৭। মোঃ সিদ্দিক (২৫), পিতা-মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, মাতা-রোকেয়া বেগম, সাং-পোয়া চর, গাংচিল, চিটাংগা বাড়ী, থানা-কোম্পানীগঞ্জ, জেলা-নোয়াখালী, বর্তমানে-নজু মিয়ার হাট, বড় বাড়ী, আজম মেম্বারের ভাড়া ঘর, থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৮। মোঃ রাসেল (২৩), পিতা-জাফর আলম, মাতা-রাশেদা বেগম, সাং-নন্দির পাড়া, মতসনি বরের বাড়ী, ০৯নং ওয়ার্ড, থানা-পেকুয়া, জেলা-কক্সবাজার, বর্তমানে-মোহরা, মেম্বারের কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৯। মোঃ মিঠন (২৭), পিতা-মৃত শাহ আলম, মাতা-জাহানারা বেগম, সাং-উত্তর জকদানন্দ, হারুনের বাড়ী, ৫নং ওয়ার্ড, থানা-কবিরহাট, জেলা-নোয়াখালী, বর্তমানে-চক বাজার পোষ্ট অফিস সংলগ্ন হক কলোনী, থানা-চকবাজার, জেলা-চট্টগ্রাম,
১০। মোঃ এরশাদ (৪৩), পিতা-মৃত ধনু মিয়া, মাতা-রোকেয়া বেগম, সাং-বার্মা কলোনী, আকবরের বাড়ী, ৭নং ওয়ার্ড, থানা-বায়েজীদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ১১। আবু বকর সিদ্দিক (২২), পিতা-মুক্তারুল, মাতা-নাছিমা বেগম, সাং-বৈরমপুর (সরকার পাড়া), থানা-বদরগঞ্জ, জেলা-রংপুর, বর্তমানে-সেগুন বাগান, ৬ নং লেইন, ওয়ার্লেস, থানা-খুলশী, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান), ১২। শহিদুল ইসলাম শাকিল (২৮), পিতা-মৃত নুরুল ইসলাম, মাতা-শাফিয়া বেগম, সাং-কুড়ি শাহপুর, খোকনের বাড়ী, থানা-কসবা, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, বর্তমানে-শামসুর কলোনী, ভাঙ্গা বিল্ডিং, থানা-চকবাজার, জেলা-চট্টগ্রাম,
১৩। রহমত আলী (২০), পিতা-ওয়াহিদ মিয়া, মাতা-মালেকা বেগম, সাং-টিলাগাঁও আব্দুস সামাদের বাড়ী, ৯নং ওয়ার্ড, সুরমা ইউপি, থানা-দৌয়ারা, জেলা-সুনামগঞ্জ, বর্তমানে-রাতাহারপুল, নিশোর কলোনী, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম, ১৪। মোঃ রিয়াজ (৩২), পিতা-মোঃ ওবায়দুল, মাতা-আমেনা বেগম, সাং-ফুলকাচিয়া (কালা গাজীর বাড়ী), থানা-বোরহান উদ্দিন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-চেরাগ আলীর ফকিরের বাড়ী, লাকীর মার কলোনী, রাহাত্তারপুল, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ১৫। মোঃ সিরাজুল ইসলাম (৩৭), পিতা-অলি আহমদ, মাতা-নুরবান খাতুন, সাং-কদুরখিল, (রহমান আলী মুন্সীর বাড়ী), থানা-বোয়ালখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে-চৌধুরী নগর, থানা-বায়েজীদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান),
১৬। মোঃ আমান উল্লাহ (৩২), পিতা-বাদশা মিয়া, মাতা-মোতাহারা বেগম, সাং-পশ্চিম খুইচুরি, আরবশাহ খোনা, অল হারি বরের বাড়ী, থানা-বাঁশখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে-তুলতলী, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান), ১৭। মোঃ সেলিম (৪২), পিতা-সোলেমান, মাতা-মিনারা বেগম, সাং-পুইট্টা (হরমুজের বাড়ী), থানা-শিবপুর, জেলা-নরশিংদী, বর্তমানে-আব্দুস সালামের কলোনী, ষোলশহর স্টেশন, থানা-পাঁচলাইশ, জেলা-চট্টগ্রাম, ১৮। মোঃ আব্দুল্লাহ (২৬), পিতা-মৃত মোঃ ইসমাইল, মাতা-জয়নব বিবি, সাং-গচ্ছা বিল, আদর্শ গ্রাম, ইসমাইল এর বাড়ী, থানা-মানিকছড়ি, জেলা-খাগড়াছড়ি, বর্তমানে-শেরশাহ বাংলা বাজার, ডেবার পাড়, হাবিব মোল্লার গ্যারেজ, থানা-বায়েজীদ, জেলা-চট্টগ্রাম,
১৯। সাইফুল ইসলাম (২৮), পিতা-আবুল খায়ের, মাতা-দুলুফের নেছা, সাং-সিন্দুক দেপা, আলী আহাম্মদ এর বাড়ী, ০৪নং ওয়ার্ড, তাইনধল ইউপি, থানা-মাটিরাঙ্গা, জেলা-খাগড়াছড়ি, বর্তমানে-বাকুলিয়া এক্সেস রোড, ওয়াপদা, সরিষা রোড, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম, ২০। মোঃ তুষার (২৮), পিতা-মোঃ মোস্তফা, মাতা-কহিনুর বেগম, সাং-সালিয়াকান্দি, মানিক চেয়ারম্যান বাড়ী, ০৭নং ওয়ার্ড, ১৮নং সালিয়াকান্দি ইউপি, থানা-মুরাদনগর, জেলা-কুমিল্লা, বর্তমানে-দেওয়ান বাজার, মহিলা মাদ্রাসার পাশে, তাহের কোম্পানীর বিল্ডিং, থানা-চকবাজার, জেলা-চট্টগ্রাম, ২১। মোঃ মানিক মিয়া (১৯), পিতা-মোঃ আবুল হাশেম, মাতা-রাজু আক্তার, সাং-মাইজ্জা মিয়ার ঘাটা, ইউসুফ আলী চৌধুরীর বাড়ী, থানা-রাউজান, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে-রাহাত্তারপুল, বড় কবরস্থান, বানু বরের বাড়ী, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম,
২২। মোঃ ইমাম হোসেন (২১), পিতা-মোঃ নুরুল হক, মাতা-কলছুমা খাতুন, সাং-সাইটমারা, সোনাইয়া বরের বাড়ী, ০১নং ওয়ার্ড, শাপলাপুর ইউপি, থানা-মহেশখালী, জেলা-কক্সবাজার, বর্তমানে-মাজার গেইট, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান), ২৩। মোঃ উজ্জ্বল (৩২), পিতা-মোঃ ইব্রাহীম, মাতা-হাসিনা বেগম, সাং-সাতুড়া হিলদি ভিটা, সেনু সওদাগরের বাড়ী, হিলুছিয়া ইউপি, থানা-বাজিতপুর, জেলা-কিশোরগঞ্জ, বর্তমানে-খাজা রোড, খরমপাড়া, জসিম কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ২৪। মোঃ ইসমাইল (২৬), পিতা-মোঃ মোছলেহ উদ্দিন, মাতা-নুর জাহান বেগম, সাং-উত্তর চরবেদরিয়া, ০৪নং ওয়ার্ড, থানা-ভোলা সদর, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-কল্পলোক আবাসিক, মদিনা ক্লাবের ভিতরে, আলম কুঠির, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম,
২৫। মোঃ মাকসুদ (২৮), পিতা-মোঃ শাহ জাহান, মাতা-নাজমা, সাং-দক্ষিন সম্ভুপুর, খরম উদ্দিন দালাল বাড়ী, থানা-তজুমদ্দীন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-রাহাত্তারপুল, পুরাতন চারতলা, নেয়ামত আলী সুফির বাড়ী, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম, ২৬। মোঃ মিজান (৩৮), পিতা-মোঃ শফি উল্লাহ, মাতা-বিবি ফাতেমা, সাং- সম্ভুপুর, করিম উদ্দিন এর বাড়ী, ০৩নং ওয়ার্ড, থানা-তজুমদ্দীন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-বাদুরতলা, ডাস্টবিনের পাশে, হাসান বিল্ডিং, থানা-পাঁচলাইশ, জেলা-চট্টগ্রাম, ২৭। মোঃ মাজেদ (৩২), পিতা-মৃত খুইল্যা মিয়া, মাতা-আয়েশা বেগম, সাং-বাইশারিন, সাংবাদিক রশিদের বাড়ী, থানা-নাইক্ষ্যংছড়ি, জেলা-বান্দরবান, বর্তমানে-বহদ্দারহাট পুকুর পাড়, হারি শাহ মাজার সংলগ্ন, সেলিম কোম্পানীর বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ২৮। মোঃ রুবেল (২৫), পিতা-মোঃ শফি, মাতা-নুর নাহার বেগম, সাং-রাহাত্তারপুল, নাজির বাপের বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ২৯। বিজয় (২২), পিতা-মোঃ জসিম উদ্দিন, মাতা-রোকসানা বেগম, সাং- পশ্চিম মোহরা, মেহেরাজ খান চৌধুরী ঘাটা, আব্দুল পিতার বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৩০। মোঃ রাব্বি (২৩), পিতা-আব্দুর রহিম, মাতা-শাহিদা বেগম, সাং-চতলা, মালেক এর বাড়ী, থানা-লালমোহন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-বহদ্দারহাট, বাড়ই পাড়া, নবী কলোনী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম,
৩১। মোঃ ইমন (২৫) পিতা-মোঃ জসিম উদ্দিন, মাতা-রোকসানা বেগম, সাং- পশ্চিম মোহরা, মেহেরাজ খান চৌধুরী ঘাটা, আব্দুল পিতার বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ৩২। মোঃ আকবর (৩০), পিতা-মোহাম্মদ আলী, মাতা-বেবি আক্তার, সাং-পশ্চিম মোহরা, গোলাপের দোকান, সেলিমা পিতার বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম,
৩৩। মোঃ শফিক (৩৫), পিতা-মোজাফ্ফর মিয়া, মাতা-ফিরোজা বেগম, সাং-চর ছকিনা, পানচাইত বাড়ী, ০১নং ওয়ার্ড, কালমা ইউপি, থানা-লালমোহন, জেলা-ভোলা, বর্তমানে-মোহাম্মদ নগর, ৮নং গলি, শাহাদাত কলোনী, থানা-বায়েজীদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম (ভাসমান) দেরকে ক) ১৪ টি ইটের টুকরা, খ) ১২ টি পাথরের টুকরা, গ) ০৯ টি বিভিন্ন সাইজের কাঠের ও বাশেঁ লাঠি, ঘ) ০৮ টি বিভিন্ন সাইজের লোহার রড, ঙ) ০৫ টি বিভিন্ন সাইজের এসএস পাইপ, চ) ১০ টুকরা গাড়ীর ভাঙ্গা কাচের গ্লাস গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে চান্দগাঁও থানার মামলা নং-২৯, তারিখ-২৪/০৪/২০২৫ইং, ধারা-১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(৩) তৎসহ ১৮৬/৩৩২/৩৩৩/৩৫৩ পেনাল কোড-১৮৬০ রুজু হয়।
ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে পাওয়া অসুস্থ শিশুটির দায়িত্ব নিলেন, ‘বিএনপি নেতা মোঃ খোরশেদ আলম
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাভারের বংশী নদীর পারের ময়লার ভাগার থেকে কুড়িয়ে পাওয়া অসুস্থ শিশুটির চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসলেন বিএনপির নেতৃবৃন্দরা।
বুধবার সকালে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে তাকে দেখতে যান ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ খোরশেদ আলম।
এ সময় মানবিক ডাকে সাড়া দিয়ে কুড়িয়ে পাওয়া এই শিশুটির চিকিৎসার খোঁজ খবর নিয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
মো: খোরশেদ আলম জানান,আমরা গণমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে অসুস্থ শিশুটির পাশে দাঁড়ানোর জন্য মানবিক সহায়তা প্রদান করেছি। পাশাপাশি শিশুটির হৃদপিন্ডে অস্ত্রপাচারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
গত ২০ ফেব্রুয়ারী সাভারের বংশী নদীর পারের ময়লার ভাগার থেকে কুড়িয়ে পাওয়া দুই মাসের অসুস্থ এক মেয়ে শিশুকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয় এক বৃদ্ধা কামরুন্নাহার ।
সেখানে এই হতভাগা শিশুর চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু চিকিৎসকরা ওই শিশুকে পরীক্ষা- নিরীক্ষা করে দেখেন তার হৃদপিন্ডে ছিদ্র রয়েছে। আর এ চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল বলে হাসপাতালেই পড়ে ছিল শিশুটি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাজমুল হাসান অভি, ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি তমিজ উদ্দিন, এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিইও নাজিমুদ্দিনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা।
সাভারে রেলিক সিটিতে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকালে উপজেলার বিরুলিয়া ইউনিয়নের কমলাপুর এলাকায় এ মানববন্ধন কর্মসুচী অনুষ্ঠিত হয়। এতে হাতে হাত ধরে রেলিক সিটির কর্মকর্তা কর্মচারী ও এলাকাবাসী অংশ গ্রহণ করেন। মানববন্ধন থেকে এসময় জানানো হয়,দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র রেলিক সিটির চেয়ারম্যান শাহ নেওয়াজ এর কাছে চাঁদা চেয়ে আসছিলো। পরে তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় চক্রটি তাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করলে সকালে কমলাপুরে মানববন্ধন করেন তারা।
প্রতিবাদকারীরা এসময় আরও বলেন,আমরা শান্তিতে বসবাস করতে চাই। চাঁদাবাজদের হাত থেকে রেলিক সিটিকে মুক্ত রাখার দাবি জানাচ্ছি। মানববন্ধন থেকে দ্রæত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয় এবং চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থার আহ্বান জানানো হয়।
এদিকে চাঁদা চাওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করায় রেলিক সিটির কর্মচারী রুহুল আমিনকে পিটিয়ে আহত করেছে প্রতিপক্ষরা। তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।