প্রচ্ছদ প্রচ্ছদ
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর জন্য ষড়যন্ত্র করছে : মোহাম্মদ আইয়ুব খান
রাউফুর রহমান পরাগ:একটি কুচক্রী মহল নির্বাচন পেছানোর জন্য ষড়যন্ত্র শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আইয়ুব খান।
আজ শুক্রবার (২৫/০৭/২৫) বিকেলে আশুলিয়ার বাইদগাও এলাকায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই মন্তব্য করেন তিনি।
বক্তব্যের শুরুতেই তিনি মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহতদের জন্য শোক প্রকাশ করেন। মোহাম্মদ আইয়ুব খান আরো বলেন, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে।
আগামী ফেব্রুয়ারীর মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে একটি নির্বাচিত সরকার গঠন করে দেশকে বর্তমান সংকট থেকে মুক্ত করতে হবে। মোঃ মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত উঠান বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান, ঢাকা জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল মালেক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি মোঃ বাবুল হোসেন, শিমুলিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য মোঃ শামীম হোসেনসহ বিএনপি’র বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
রাণীশংকৈলে সাপের কামড়ে প্রাণ হারলো যুবক
হুমায়ুন কবির,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে পাট কাটতে গিয়ে বিষাক্ত সাপের কামড়ে মোকসেদ আলী (১৯) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) দুপুরে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের আরাজি চন্দনচহট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মোকসেদ আলী ওই এলাকার হামিদুল ইসলামের ছেলে।
এলাকাবাসী ও তার পরিবারের সদস্যরা জানান, মোকসেদ আলী দুপুরে বাবার সঙ্গে পাট কাটতে যাওয়ার পথে জমির আইলে লুকিয়ে থাকা বিষাক্ত সাপে ছোবল দিলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য নুরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,
বাবা ও ছেলে দুজনেই পাট কর্তন করতে মাঠে গিয়েছিল। এসময় মোকসেদ আলীকে বিষাক্ত সাপে ছোবল দিলে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
আশুলিয়ায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
রাউফুর রহমান পরাগ : আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ আসাদুল্লাহ আহমেদ দুলালের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের সৃষ্টি হয়েছে।
সম্প্রতি একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে বলে দাবি করেন দুলাল। তিনি বলেন, “আমি কখনোই কোনো চাঁদাবাজি বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নই।
যারা সমাজে অন্যায় করে, আমি তাদেরও সমর্থন করি না। অথচ একটি কুচক্রী মহল আমার জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার সুনাম নষ্টের পায়তারা চালাচ্ছে।”
তিনি আরও বলেন, “এটা শুধু আমার নয়, পুরো ধামসোনা ইউনিয়ন বিএনপির সম্মানহানি। আমি এ বিষয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করবো এবং মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে যাবো।” সম্প্রতিক ডাঃ আসাদুল্লাহ আহমেদ দুলাল স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার কারণে একটি চক্র নানা চক্রান্তের মাধ্যমে তার জনপ্রিয়তা নষ্ট করার পায়তারা করছে। ডাঃ দুলাল বিগত ১৭ বছর রাজনৈতিক কারণে বহু মামলা হামলার শিকার হয়েছেন। তিনি একজন সৎ নিষ্ঠাবান আদর্শ বান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওয়ার কারণে লায়ন সংগঠন এর নেতৃত্বে ছিলেন। তিনি কখনো কোন রকম সন্ত্রাস চাঁদাবাজি সাথে জড়িত ছিল না। তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চাইছে একটি মহল।
এ বিষয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরাও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা বলেন, “আসাদুল্লাহ আহমেদ দুলাল একজন সৎ, নীতিবান ও আদর্শিক রাজনীতিবিদ। তিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে যারা হয়রানি করছে, তারা মূলত বিএনপির রাজনীতিকে দমন করার চেষ্টা করছে।”
নেতাকর্মীরা আরও জানান, যারা দুলালের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং ভবিষ্যতে এমন ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে কঠোর অবস্থান নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, আসাদুল্লাহ আহমেদ দুলাল দীর্ঘদিন ধরে ধামসোনা ইউনিয়নে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এবং তিনি তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ইতোমধ্যেই প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
“কারা আসছে বাকৃবি ছাত্রদলের নতুন নেতৃত্বে?”
গত ২৪ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মতবিনিময় ও সদস্য সংগ্রহ ফরম বিতরণ কর্মসূচির পর থেকেই বাকৃবি ছাত্রদলের নতুন কমিটি নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়।

এই চার বছরে তাদের নেতৃত্বে কোন কর্মসূচিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে পারেনি বরং ৫ই আগস্টের পরে সাধারন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে গিয়ে তাদের ফটোসেশান করতে দেখা গেছে। গত ৯ মার্চ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে শিবিরের ডাকে দেশব্যাপী নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ প্রতিরোধ এবং ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে তাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। পরবর্তীতে এ নিয়ে খোদ নিজ সংগঠনের সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মী সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি পন্থী শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সমালোচনায় পরতে হয়।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের জন্য উর্বর হলেও তারা এখানে সংগঠন কে শক্তিশালী করতে ব্যার্থ বলে অনেকে মনে করেন। অনেকে সন্দেহ পোষন করেন সংগঠনের চেয়ে বর্তমান আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব এর আগ্রহ বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের টেন্ডারের কমিশন ও নিয়োগ বানিজ্যের দিকে।
নতুন কমিটির গুঞ্জন শুরু হওয়ায় ছাত্রদল করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা আছেন সিদ্ধান্তহীনতায়। কার অনুসারী হবেন, নেতৃত্বে কে আসবেন আবার কে বাদ পড়বেন, কোন হলে কার অবস্থান কেমন হবে, রাজনীতি এবং স্থানীয় ভাবে কার প্রভাব কেমন এসব হিসাব মিলাতে ছাত্রদল করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা গলদঘর্ম।
সাধারণত শিক্ষার্থীরা সহ সবার মাঝে চর্চা রয়েছে বর্তমান কমিটির আহ্বায়ক আতিক আর নেতৃত্বে আসছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে বা কোন হলে তার কোন রাজনৈতিক অবস্থান নেই। টাঙ্গাইল বাড়ি হওয়ার সুবাদে বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার আশির্বাদে গত কমিটিতে আহ্বায়ক হয়েছিলেন।
অনেকের মতে আহ্বায়ক আতিক হচ্ছে ফেইসবুক ফটো নির্ভর নেতা। তিনি নিজেকে জাহির করতে গিয়ে ব্যাক্তি উদ্যোগে কিছু কাজ করে ও বক্তব্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকের কাছে জোকারে পরিণত হয়েছেন।আহ্বায়ক হওয়ার এতো দিন পরেও তিনি তার উত্তরসূরী তৈরি করতে পারেনি।
আতিকের মতো একই ব্যার্থতার দায়ে নতুন কমিটিতে না আসার শঙ্কায় রয়েছেন বর্তমান কমিটির সদস্য সচিব শফিক। আপাদমস্তক আওয়ামী পরিবারের ছেলে ( বড় দুই ভাই এবং বাবা ছাত্রলীগ-যুবলীগের-আওয়ামীলীগের পোস্টেড)শফিক নেতৃত্ব পাওয়ার পর কতটুকু বিএনপি বা ছাত্রদলের হতে পেরেছেন তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে নিজ এলাকায়ই। ৫ই আগষ্টের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে উঠা সিন্ডিকেট (টেন্ডার ও নিয়োগ) এর আশীর্বাদপুষ্ট হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে তার ভালো আনাগোনা দেখা যায়। সেই সিন্ডিকেটটিই তাকে আগামী কমিটিতে নেতৃত্বে আনতে মরিয়া।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ উত্তর বঙ্গের একটি শক্তিশালী বলয় রয়েছে। বর্তমান কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সোয়াইব ছাত্রদলে তাদেরই প্রতিনিধি। আগামী কমিটিরতে নেতৃত্বে তার সম্ভাবনা প্রবল। উত্তর বঙ্গের অনেক শিক্ষার্থীই তার অনুসারী। সদস্য সচিব শফিক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক সোয়াইব দু’জনই বিশ্ববিদ্যালয়ের একই অনুষদ (কৃষি অর্থনীতি) এর এবং একই শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ টি অনুষদ রয়েছে। তাই একই অনুষদ এবং একই শিক্ষা বর্ষের দু’জন থেকে একজন নেতৃত্বে আসতে পারে বলে অনেকে ধারণা করছে।
আলোচনা সমালোচনার পরেও তিন জনের বাইরে যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম তুষার এর নাম জোড়ালো ভাবে শোনা যাচ্ছে। ময়মনসিংহ শহরের স্থানীয় এবং ক্লিন ইমেজের হওয়ায় তাকে নিয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ রয়েছে। ঐ তিনজনের সিন্ডিকেটের বাইরে আলাদা প্রোগ্রাম করে একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। নো পলিটিক্স ক্যাম্পাসে পলিটিক্স ওপেন হয় জুলাই’২৪ আন্দোলনের সম্মুখ যুদ্ধা তুষারের মাধ্যমেই। তিনি ক্যাম্পাসে ৭১ থেকে ২৪ এর শহীদদের স্বরনে পদযাত্রা করে অপর দুটি ছাত্রসংগঠন কে আদর্শিক লড়াইয়ে পিছিয়ে দেন। পরবর্তীতে দলীয় ব্যানারে প্রথমবারের মতো হলে ইফতার মাহফিল করে ও ভর্তি পরীক্ষায় দলীয় হেল্পডেস্ক খোলে নিজের স্বকীয়তা জানান দেন। বিভিন্ন হলে রয়েছে তার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী ও অনুসারী। কমিটি পূর্নাঙ্গ না হওয়ায় এবং হল কমিটি দিতে ব্যার্থ হওয়ায় জুনিয়র নেতৃত্ব তৈরী হয়নি। যে দু-এক সক্রিয় তারাও নেতৃত্ব নেওয়ার মতো সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি।
২১ সদস্যের আহবায়ক কমিটি হওয়ার পর থেকে কেবল এই ক’জন কেই বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়। বর্তমান সাধারণ ছাত্রদল কর্মীরা প্রহর গুনছে নতুন নেতৃত্বের জন্য।
দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (১১ জুন) লন্ডনের প্রভাবশালী নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত নীতি সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।
ড. ইউনূস বলেন, ‘১৭ বছর পর আমরা সত্যিকারের একটি নির্বাচন করতে যাচ্ছি; যা আমাদের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন হবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোট দিতে মুখিয়ে আছে দেশের তরুণ ভোটাররা। যারা গত ১৭ বছর ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
নতুন বাংলাদেশ তৈরির জন্য সংস্কার কমিশন তৈরি করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য কমিশন তৈরি করেছি। আমরা তাদের সুপারিশের দিকে তাকিয়ে আছি। আমাদের কাজ হলো সব দলের ঐকমত্য তৈরি করা।
তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই মাসের জন্য অপেক্ষা করছি। এই সনদটি জাতির সামনে জুলাই মাসের সনদ হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।’
গত শুক্রবার (৬ জুন) জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। জানান, আগামী বছর এপ্রিলের মাঝামাঝি অনুষ্ঠিত হবে ভোট।