29 C
Dhaka, BD
মঙ্গলবার, জুন ১০, ২০২৫

বেনাপোলে অপচিকিৎসায় তিন মাসের এক শিশুর মৃত্যু ।

যশোরের বেনাপোল নগরীর পুকুরপাড় মসজিদের সামনে শাহিন ফার্মেসী কাম গ্রাম্য চিকিৎসক ডাঃ আব্দুল রাজ্জাক (বিআরএমএ) ও তার পুত্র শাহিনের অপচিকিৎসায় তানভির নামে তিন মাসের এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ করেছে তার পরিবার। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুষ্ঠ বিচারের দাবী করেছে ভূক্তভোগী পরিবার।

গত শনিবার সকালে এই ঘটনা ঘটেছে। শিশু তানভির বেনাপোল ছোট আঁচড়া গ্রামের রিপন হাওলাদের পুত্র সন্তান ৷তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চিকিৎসক আব্দুর রাজ্জাক।

ডাক্তার রাজ্জাক বলেন শিশুটিকে প্রথম দিন ঠান্ডা ও জ্বর দেখে সেভটাজিডিম ইনজেকশন হাফ ডোজ সহ অন্যান্য ঔষধ দেওয়া হয়।পরেরদিন সকালে আবার শিশুটিকে বাকী হাফ ডোজ ইনজেকশন দিতে আমার চেম্বারে নিয়ে আসলে আমি উপস্থিত না থাকায় আমার পুত্র শাহিন রোগী তানভিরের শরীরে ইনজেকশান পুশ করার সাথে সাথে শিশুটির শরীর হলুদ বর্ণ ধারন করে। তখন আমার পুত্র তাদের কে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। তার কাছে প্রশ্ন করা হয় আপনি নিজে ডাক্তার তবে তার পুত্র শাহিন কেন ইনজেকশান পুশ করলো এই প্রশ্নের সে কোন উত্তর দিতে পারেনি।

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেছে তানভিরের পরিবার।

বেনাপোল পোর্ট থানার সেকেন্ড অফিসার শরীফ হাবিবুর রহমান হাবিব বলছে, আমরা এখনও পযন্ত কোন অভিযোগ পাইনি পেলে বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন এবং ঘটনার সত্যতা মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

শিশু তানভিরের মাতা বৈশাখী হাওলাদার জানান, বৃহস্পতিবার আমার ছেলেকে একটি ক্লিনিকে সরকারী টিকা দেওয়ার পর সামান্য জ্বর ও কাশি শুরু হয় ,এমন অবস্থায় শুক্রবার আমরা রাজ্জাক ডাক্তারের চেম্বারে বাচ্চাকে পরীক্ষা করাতে গেলে ডাক্তার বলে ঠান্ডা কাশি ও জ্বর ঔষধ লিখে দিচ্ছি ঠিক হয়ে যাবে ৷এই বলে ডাক্তার আব্দুর রাজ্জাকের পুত্র শাহিন নিজেই আমার শিশুর শরীরে এন্টিবায়োটিক হাফ ডোজ ইনজেকশান পুশ করে বাকী হাফ ডোজ নিতে আগামীকাল সকালে রোগীকে নিয়ে আসতে বলে। পরেরদিন (শনিবার) সকালে আবার আমার বাচ্চার অবস্থা খারাপ হওয়ায় খুব দ্রæত আমরা তাকে ডাক্তারের চেম্বারে নিয়ে আসলে দেখি ডাক্তার নেই, তখন ডাক্তারের ছেলে শাহিন আবারো আমার পুত্র সন্তান তানভিরের শরীরে বাকী অর্ধেক এন্টিবায়োটিক ইনজেকশান পুশ করার সাথে সাথেই শিশু তানভিরের শরীর হলুদ বর্ণ ধারন করে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। কিন্তু বিষয়টি আমরা বুঝতে না পারায় বাসায় নিয়ে যাওয়ার পর রোগীর শরীর ঠান্ডা দেখতে পায়,তখন কান্নাকাটি করলে আশপাশের প্রতিবেশীরা দেখলতে এসে আমাকে জানায় তানভির মারা গেছে।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সুত্রে জানা যায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আইনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ছাড়া এন্টিবায়োটিক ঔষধ লেখা যাবে না,শিশুদের ক্ষেত্রে বাকী অর্ধেক ইনজেকশান পুশ করার নিয়ম নেই। তারা আশংষ্কা প্রকাশ করেছেন শিশুদের ক্ষেত্রে পুরাতন রেখে দেয়া অর্ধেক ইনজেকশানই এই মৃত্যুর কারন হতে পারে।

সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের স্থানীয় নেতাকর্মীদের গণসংযোগ ।

আসন্ন সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একক প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম রাজীবের পক্ষে গণসংযোগ করেছেন যুবলীগ নেতা পারভেজ আলমগীর। শুক্রবার বিকেলে নির্বাচনী এই গণসংযোগে অংশ নেয় স্থানীয় কয়েকশ নেতাকর্মী।

উপজেলার তালবাগ,গেন্ডা,পারবর্তীনগর সহ আশ এলাকার ভোটারদের কাছে দোয়া ও নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন তারা। সাভার উপজেলা আধুনিকায়নে বদ্ধপরিকর চেয়ারম্যান প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম রাজীব।

গণসংযোগে এ সময় অনেকের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাভার পৌর যুবলী নেতা জাহাঙ্গীর আলম সহ সব শ্রেণী পেশার মানুষ।

সুন্দরগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার ।

সুন্দরগঞ্জে কারাদন্ডাদেশপ্রাপ্ত আব্দুল গোঁফফার (২৮) নামে এক পলাতক আসামীকে গ্রেফতার ।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৫ সন্তানের জননী এক গৃহবধূকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদন্ডাদেশপ্রাপ্ত আব্দুল গোঁফফার (২৮) নামে এক পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে।

থানা সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার কঞ্চিবাড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই আখতারুজ্জামান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গিয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালান। এতে উপজেলার কঞ্চিবাড়ি ইউনিয়নের কাবেজের বাজার থেকে সাজাপ্রাপ্ত আসামী আব্দুল গোঁফফার কে গ্রেফতার করেন।

গ্রেফতারকৃত সাজাপ্রাপ্ত আসামী আব্দুল গোঁফফার কঞ্চিবাড়ি ইউনিয়নের নতুন দুলাল গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের পুত্র। সে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে অপহরণের পর অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে অপহৃতা ৫ সন্তানের জননী ওই গৃহবধূকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে অপহৃতার স্বামী আনিছুর রহমান বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর মামলাটির দীর্ঘ শুনানী শেষে আসামি আব্দুল গোঁফফারের অনুপস্থিতে গাইবান্ধা জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক উক্ত রায় প্রদান করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কঞ্চিবাড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক- এনায়েত কবীর জানান, সাজাপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল গোফফারের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতের গ্রেফতারী পরোয়ানা ছিল।

গাজীপুর-২ আসন থেকে চার বার নির্বাচিত সফল এমপি মো: জাহিদ আহ্সান রাসেল এর গণ সংবর্ধনা

গাজীপুর-২ আসন থেকে চার বার নির্বাচিত সফল এমপি মো: জাহিদ আহ্সান রাসেল এর গণ সংবর্ধনা ।

গাজীপুর ২ আসন থেকে বারবার নির্বচিত জাতীয় সংসদ সদস্যদ গাজীপুরের বীর সন্তান , শহিদ আহ্সান উল্লাহ্ মাষ্টার এমপির সুযোগ্য সন্তান, গাজীপুর ২ আসন থেকে ৪ বার নির্বাচিত সফল এম পি মো: জাহিদ আহ্সান রাসেল ,গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় যুব ও ক্রীড়া প্রতি  মুন্ত্রি হওয়ায় গাজীপুর মহানগরে ১৯ থেকে ২৩ নং ওর্য়াড এর আওয়ামী লীগ এর সকল
সংগঠনের পক্ষথেকে, ০৬-০২-১৯ ইং বুধবার ভীম বাজার

উক্ত আনুষ্ঠানে আওয়ামিলীগ এর নেতা কর্মিগন এমপি মহোদয়কে ফুলের নৌকা প্রতিক দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

সর্ব শেষ বাংলাদেশের প্রখ্যাত বাউল শিল্পী , ফকির শাহাব উদ্দিন এর বাউল গান এর মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়

আশুলিয়ায় ডিস ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনের উপর হামলা-লুটপাট ।

আধিপত্ত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আশুলিয়ার গাজিরচট এলাকায় আনোয়ার হোসেন (৩৫) এক ডিস ব্যবসায়ীর উপর হামলা চালিয়ে মারধর করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন । এসময় অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা ওই ব্যবসায়ীর বাড়ি ও অফিসে ভাংচুর এবং লুটপাট করেছে। এঘটনায় আহত ডিস ব্যবসায়ীর স্ত্রী মাহমুদা আক্তার বাদি হয়ে বৃসহস্পতিবার দুপুরে আশুলিয়া থানায় একটি একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, বুধবার রাত আটটার দিকে ডিস ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন বাসা থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেলযোগে মধ্য গাজিরচট ঊষা পোল্ট্রি ফিডের সামনে পৌছে আগে থেকেই অস্ত্রসস্ত্রসহ অবস্থান কারী সন্ত্রাসী মোঃ শাহিন (৩৫), মোঃ সাইফুল (৪৫), মোঃ কাশেম (৫৫), ইলিয়াস হোসেন এলী (৪৫), দেলোয়ার হোসেন দেলা (৪০), পিচ্চি শাহিন (২০), মোঃ আরিফ হোসেন (২৫), সুলতান মিয়া (৩০), ঠান্ডু মিয়া (৩৮), সবুজ হোসেন (২৫), বাদশা মিয়াসহ (৩৮) অজ্ঞাতনামা কয়েকজন মিলে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ব্যবসায়ী অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় তারা ওই ব্যবসায়ীর দুটি মোবাইলফোন এবং নগদ ৩২ হাজার পাঁচশ টাকা লুট করে লোহার রড ও হাতুরী দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়।

একপর্যায়ে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন দৌড়ে বাসার সামনে পৌছলে সন্ত্রাসীরা বাড়িতে এবং অফিসে এসে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে। এসময় আহতদের চিৎকারে এলাকাবাসীরা এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা পান নাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়। পরে আহত ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় হাবিব ক্লিনিকে ভর্তি করেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

আহতের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার বলেন, জমিজমা নিয়ে বিরোধের কারনে পূর্ব শত্রæতার জের ধরে আমার স্বামীর ডিস ব্যবসা দখলের উদ্দেস্যে সন্ত্রাসীরা তার উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে মারধর করে। সন্ত্রাসীরা এলাকায় বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলো এবং বর্তমানে যুবলীগ নেতা শাহাদাত হোসেনের সাথে যুবলীগে যোগ দিয়ে আমাদের ব্যবসা দখলের চেষ্টা করছে।

জানতে চাইলে আশুলিয়া থানা যুবলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন খান বলেন, আমি উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। এখন সবাই আমার লোকজন। কিন্তু কে বা কারা আনোয়ারের উপর হামলা করেছে বিষয়টি আমার জানা নাই।

এব্যাপারে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ রিজাউল হক দিপু বলেন, ব্যবাসয়ীকে মারধর এবং হামলার একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহরন করা হবে।

আরটিভির সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে সাভার প্রেসক্লাবের উদ্যেগে মানববন্ধন ।

রাজধানীর মুগদায় একটি হাসপাতালে অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহের সময় আরটিভির রিপোর্টার ও ক্যামেরাপারসনের উপর হামলার ঘটনায় সাভারে প্রেসক্লাবের উদ্যেগে , মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২ টার দিকে সাভার প্রেসক্লাবের সামনে এ প্রতিবাদ কমসূচী পালন করে সাভারে কর্মরত সাংবাদিকরা। মানববন্ধন কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সমাবেশে একাত্মতা জানিয়ে বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহন করেন।

এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা আজ বিভিন্ন স্থানে অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলা-মামলার শিকার হচ্ছে ,যা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি রাজধানীর মুগদায় আরটিভির সিনিয়র রিপোর্টার সোহেল রানা ও ক্যামেরাপারসন সায়মন ‘মুগদা মেডিকেল ও হাসপাতাল’ এর দূনীতির সচিত্র প্রতিবেদন সংগ্রহ করতে গেলে তাদের উপর হামলা চালায় হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

চিহ্নিত হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনার জন্য জোর দাবী জানানন উপস্থিত সাংবাদিক নেতারা। এধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ভবিষ্যতে যেন সাংবাদিকদের উপর হামলার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন সাংবাদিকরা।

এসময় সাংবাদিকরা হুশিয়ারী উচ্চারন করে বলেন, অন্যথায় সাভার প্রেসক্লাবের পক্ষ ভবিষ্যতে আরও কঠোর কমসূচী দেওয়া হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাভার প্রেসক্লাবের সভাপতি নাজমুস সাকীব, সাধারন সম্পাদক গোবিন্দ আচায্য, সাভার পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সাভার পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী নিউটন, বাংলাদেশ হিন্দু বোদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের ঢাকা জেলার সাধারন সম্পাদক প্রদীপ দাস, লায়ন্স সুবীর সাহা, ৬নং ওয়ার্ড পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বারেক মোল্লা, এনটিভির সিনিয়র রিপোর্টার জাহিদুর রহমান, ভোরের কাগজের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুজ্জামান খান, বৈশাখী টিভির আব্দুল হালিম, এসএ টিভির রুপোকুর রহমান, সঞ্জীব সাহা, সেলিম আহমেদ, আজিম উদ্দিন, আরিফুর রহমান, রওশন আলম, তৌকির আহমেদ, নিউজ গার্ডেন সম্পাদক ফারুক, ফাহাদ ই আজম, যমুনা টিভির ওমান প্রতিনিধি হুমায়ুন কবির সহ স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

রাজশাহীতে তৈরি হবে একাধিক শিল্প কারখানা রাসিক মেয়র লিটন ।

রাজশাহীতে প্রায় একাধিক শিল্প কারখানা গড়ে তোলার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের নেতাদের সাথে মতবিনিময়কালে মেয়র লিটন এই পরিকল্পনার কথা জানান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র বলেন, ব্যাপকহারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি আমার নির্বাচনি প্রতিশ্রুতিতে আছে। তাই রাজশাহীতে শতাধিক গার্মেন্টস, শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করতে চাই। সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি। এসব কারখানা প্রতিষ্ঠা হলে দুই লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

তিনি বলেন, রাজশাহী শহরের যানজট সমস্যা নিরসনে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশাকে দুই প্রকারের রঙ করে দুই শিফটে ভাগ করা হবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। লিটন বলেন, শিরোইল বাস টার্মিনালকে সরিয়ে নওদাপাড়ায় নিয়ে যেতে চাই। সেজন্য পরিবহনের সাথে জড়িতদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হবে।

মতবিনিময় সভায় সড়ক পরিবহন গ্রুপের পক্ষ থেকে কিছু দাবি উত্থাপন করা হয়। মেয়র সেসব দাবি পূরণের আশ্বাস দেন। এছাড়া গত সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার অক্লান্ত পরিশ্রম করায় পরিবহন গ্রুপের সবাইকে ধন্যবাদ জানান মেয়র।

মতবিনিময়কালে রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর রহমান পিটারসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে।

দ্বিতীয় ধাপে ১২৯টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। এবার ৪৮১টি উপজেলায় মোট পাঁচ ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ১৮ মার্চ এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ আজ বৃহস্পতিবার তফসিল ঘোষণা করেন।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সচিব বলেন, এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ দিন ২০ ফেব্রুয়ারি। আর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৭ ফেব্রুয়ারি।আইন সংশোধন না হওয়ায় উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হবে না বলে জানান হেলালুদ্দীন আহমেদ ।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ৮৭টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হবে ১০ মার্চ। এ জন্য চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১১ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১২ ফেব্রুয়ারি এবং প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ ফেব্রুয়ারি।

আবিচারাধীন মাদক মামলা ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বর্তমানে দেশের নিম্ন আদালতসমূহে দেড় লাখ মাদক মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে ৩০ হাজার মামলা পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে পড়ে আছে। এমন অবস্থায় বিচারাধীন সব মাদক মামলা ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্ট বিচারকদের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একইসঙ্গে সাক্ষী হাজির করে মামলা নিষ্পত্তিতে সহযোগিতা করতে জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি), ওসি ও সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তাকে বলা হয়েছে।

ইয়াবা সংক্রান্ত এক মামলার শুনানি শেষে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে আদালত বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান জোরদার হয়েছে। গ্রেফতার হচ্ছে মাদক কারবারীরা। আবার বন্দুকযুদ্ধে মারাও যাচ্ছে। কিন্তু সাক্ষী হাজির না হওয়ায় মামলার বিচার শেষ করা যাচ্ছে না।

এটা কেন? তখন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ বলেন, আদালতগুলোতে লাখ লাখ মামলা বিচারাধীন। বিচারক সংখ্যাও অপ্রতুল। সাক্ষীও নানা আশঙ্কায় অনেক সময় আদালতে সাক্ষ্য দিতে চান না। ফলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন জানায়, গত বছরের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ৬৪টি জেলা আদালতে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬৯২টি মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে বিচারাধীন রয়েছে ৩০ হাজার ৩৩৪টি মামলা। গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ২ হাজার ২৫৯টি মামলা। এ সময়ে মাদকের নতুন মামলা এসেছে ৭ হাজার ২০৩টি।

প্রশাসন আরও জানায়, ঢাকার আদালতে ২৫ হাজার ৪২৫টি, চট্টগ্রামে ১৪ হাজার ৪৪৫টি, কুমিল্লায় ৭ হাজার ৮৯১টি, নারায়ণগঞ্জে ৭ হাজার ১৪৩টি, ময়মনসিংহে ৬ হাজার ৮০৪টি, রাজশাহীতে ৬ হাজার ৮৩টি, কক্সবাজারে ৫ হাজার ৭১১টি, যশোরে ৪ হাজার ৮৪১টি, গাজীপুরে ৪ হাজার ২৯১টি, নওগাঁয় ৩ হাজার ৯৮৪টি, বগুড়ায় ৩ হাজার ৪৯০টি, টাঙ্গাইলে ৩ হাজার ৪০৩টি, পাবনায় ৩ হাজার ২৪০টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আইন কমিশন এক প্রতিবেদন দিয়ে বলেছে, সাক্ষ্যগ্রহণে বিলম্ব মামলার দীর্ঘসূত্রতার অন্যতম কারণ। ফৌজদারি মামলায় পুলিশকে দ্রুত সাক্ষীর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া রায় প্রদানে অহেতুক বিলম্ব পরিহার করে যুক্তিসংগত সময়ের মধ্যে বিচারকদের রায় দেওয়া উচিত। ফৌজদারি মামলাসমূহের ক্ষেত্রে সরকারি কৌঁসুলিদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত। সেই সঙ্গে তাদের উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন ও যথেষ্ট পরিমাণ ফি দেওয়া প্রয়োজন। এতে সত্ ও যোগ্য আইনজীবীরা আকৃষ্ট হতে পারেন।

এদিকে গতকাল হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন ইয়াবা মামলার আসামি মিজানুর রহমান। তার কাছ থেকে ছয়শ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘটনায় ২০১৫ সালের পহেলা ডিসেম্বর মাদারীপুরের রাজৈর থানায় মামলা করা হয়।

এ মামলায় আসামির পক্ষে শুনানিতে আইনজীবী ফজলুর রহমান বলেন, তিন বছর পেরিয়ে গেলেও আজ পর্যন্ত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি। বিচার বিলম্বের জন্য এভাবে কতদিন একজন ব্যক্তি কারাগারে থাকবে? এ পর্যায়ে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, আপনারা কী করছেন? তিন বছরেও কেন একজন সাক্ষীও হাজির করা গেল না? শুনানি শেষে হাইকোর্ট আসামি মিজানকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন।

পাশাপাশি নিম্ন আদালতসমূহে বিচারাধীন সকল মাদক মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সাক্ষী হাজিরের জন্য তদন্ত কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট আদালতের আইন কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। যদি মামলার বিচার বিলম্বে তাদের কোনো ধরনের গাফিলতি পরিলক্ষিত হয় তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছেন হাইকোর্ট।

ভারতে সোয়াইন ফ্লু,‘আক্রান্তে সংখ্যা ৭৫০০মৃত৮৪০-এর বেশি ।

পাশ্বর্বতী দেশ ভারতে ফের সোয়াইনফ্লু মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। নতুন বছরে সেদেশে ফের সোয়াইন ফ্লু-এর প্রকোপের মুখে উত্তর ভারত। গত ১ জানুয়ারি থেকে রাজধানী দিল্লি, রাজস্থান, গুজরাত এবং জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় বহু মানুষ এইচ ওয়ান এন ওয়ান ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজ়িজ় কন্ট্রোল-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে উত্তর ভারতের ওই রাজ্যগুলিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা যা ছিল, এ বছরের শুরুতে তার চেয়ে তিনগুণ বেশি মানুষ সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছেন। সংখ্যাটা পৌঁছেছে সাড়ে সাত হাজারে।

২০১৮ সালে রাজস্থানে সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে ২২১ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। এই মুহূর্তে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সেখানে। সোয়াইন ফ্লুয়ের জেরে দেশজুড়ে যে মৃত্যুমিছিল শুরু হয়েছে, তার ৪২ শতাংশই ঘটছে রাজস্থানে। পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। তাদের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৪৫৫।

কাশ্মীর উপত্যকায় মহামারি, জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য পরিষেবা দফতরের প্রধান এসএম কাদরি বলেন, “গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কাশ্মীরে ৩ হাজার ১৬৮ মানুষ সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭৫। যার মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়।

আজ দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রী সংসদের উভয় কক্ষে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন ২০১০ সালে যে ভাইরাসে প্রায় ১৭০০ মানুষ মারা গিয়েছিলেন, সেই এইচ ওয়ান এন ওয়ান ভাইরাসই এবছরও আক্রমণ করেছে। রাজ্যগুলির মধ্যে রাজস্থান আর গুজরাতের পরিস্থিতিই সবথেকে ভয়াবহ।

ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা আজ সংসদে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন গত দুমাসে যে প্রায় সাড়ে আটশো মানুষ সারা দেশে যে ভাইরাল ইনফ্লুয়েঞ্জাতে মারা গেছেন, সেটি টাইপ এ ভাইরাস।

এইচ১ এন ১ বা সাধারন ভাষায় সোয়াইন ফ্লু ভাইরাস বছরের এই সময়েই সবথেকে বেশী ছড়ায় আর প্রায় মহামারীর আকার ধারণ করে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও আজ জানিয়েছে তারা সোয়াইন ফ্লুর প্রকোপের দিকে গভীর নজর রাখছে কিন্তু এখনও সেটা মহামারীর আকার ধারন করে নি।

এবছর ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিমাচল প্রদেশে ১০৫ জন সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে রোগ নজরদারি বিভাগের দায়িত্বে রয়েছেন চিকিত্সক সোনম নেগি। তিনি বলেন, “সোয়াইন ফ্লু আক্রান্তদের জন্য পৃথক ওয়ার্ডের ব্যবস্থা করেছি আমরা। হেল্থকেয়ার কর্মীদের টিকার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজধানী দিল্লিতে ১ হাজার ১১ জন মানুষ সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে। যার মধ্যে গত এক সপ্তাহেই ৪৭৯ জনের শরীরে এইচ ওয়ান এন ওয়ান ভাইরাস ধরা পড়েছে।রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে জানা গিয়েছে। সফদরজং হাসপাতালেও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এইমসে মৃত্যু হয়েছে এক রোগীর।তবে সরকারি সূত্রে এখনও পর্যন্ত মৃত্যুসংখ্যা নিশ্চিত করা হয়নি।গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গুজরাতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯৮ দাড়িয়েছে। যার মধ্যে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে ইতিমধ্যে।

মি. নাড্ডা সংসদে তাঁর বিবৃতিতে বলছিলেন, “যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের একটা বড় অংশ অন্যান্য রোগে আগে থেকেই আক্রান্ত হয়েছিলেন। এর পরে এইচ ১ এন ১ ভাইরাসের আক্রমণ তাঁরা আর সামলাতে পারেন নি। এমন তথ্যও আসছে যে অনেকে আগে থেকে না বোঝার ফলে অনেক দেরীতে চিকিৎসা করাতে এসেছেন।“

সরকার যদিও দাবী করেছে আজ যে সোয়াইন ফ্লুর ওষুধ ট্যামিফ্লু পর্যাপ্ত পরিমানে রয়েছে প্রতিটা রাজ্যেই, তবে পশ্চিমবঙ্গ সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকেই অভিযোগ উঠেছে যে সব দোকানে ট্যামিফ্লু ওষুধটা পাওয়া যাচ্ছে না।

মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে সোয়াইন ফ্লুর ভাইরাস এইচ ১ এন ১ এর জিনগত কোনও পরিবর্তন হয়েছে বলে যে কথা বলা হচ্ছে, তারও কোনও ভিত্তি নেই।

রাজস্থান আর গুজরাতেই সোয়াইন ফ্লুতে মৃত্যুর সংখ্যা সবথেকে বেশী হলেও পশ্চিমবঙ্গেও সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মারা গেছেন ৫ জন, আর ৮০ জনের রক্তে সোয়াইন ফ্লু ভাইরাস পাওয়া গেছে।

সর্বশেষ আপডেট...