30 C
Dhaka, BD
শনিবার, আগস্ট ১৬, ২০২৫

সুন্দর ত্বকের জন্য মসুর ডালের ৫ ফেসমাস্ক

মসুর ডালে রয়েছে প্রোটিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেড, ডায়াটারি ফাইবার, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং থিয়েমিন। যা নানাভাবে আমাদের শরীরের উপকারে লেগে থাকে। এটি ত্বকের ক্ষতিকর উপাদানদের বের করে দিয়ে ত্বককে সুন্দর করে তোলে। নিয়মিত মসুর ডাল দিয়ে তৈরি নানারকম ফেসমাস্ক ব্যবহার করলে ত্বকে প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়।

৫০ গ্রাম মসুর ডাল সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ডালটা বেটে নিন। এরপর ডালের পেস্টটির সঙ্গে ১ চামচ কাঁচা দুধ এবং পরিমাণমতো বাদাম তেল মিশিয়ে নিন। এবার পেস্টটি ভালো করে মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। হালকা গরম পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে।

এক চামচ বাটা মসুর ডালের সঙ্গে ২ চামচ দুধ, অল্প পরিমাণে হলুদ এবং ৩ ফোঁটা নারিকেল তেল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এরপর মিশ্রণটি সারা মুখে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের মলিনভাব সহজেই দূর হবে।

যাদের মুখে অবাঞ্ছিত লোমের পরিমাণ বেশি থাকে তারা এমন সমস্যা থেকে নিস্তার পেতে ১ চামচ মসুর ডালের পেস্টের সঙ্গে ১ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিন। সঙ্গে যোগ করতে হবে ১ চামচ দুধ এবং বাদাম তেল। সবকটি উপাদান মেশানোর পর মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। সময় হয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে।

পরিমাণমত মসুর ডালের পেস্টের সঙ্গে সমপরিমাণ গাঁদা ফুল মিশিয়ে ভালো করে বেটে নিয়ে এই পেস্টটি বানাতে হবে। তারপর সেটি ১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পর ধুয়ে ফেলতে হবে। ড্রাই স্কিনের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ব্রণের প্রকোপ কমাতে এবং ত্বককে নরম তুলতুলে করে তুলতেও এই ফেসমাস্কটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১ চা চামচ মসুর ডালের পাউডারের সঙ্গে সমপরিমাণ বেসন এবং দই মেশাতে হবে। সঙ্গে যোগ করতে পারেন অল্প করে হলুদও। এবার সবকটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। কিছু সময় অপেক্ষা করার পর মুখ ধুয়ে নিতে হবে। ত্বক উজ্জ্বল হবেই!

 

সুন্দর ত্বকের জন্য প্রয়োজন বিউটি স্লিপ

ঘুম শুধু আমাদের ক্লান্তি কাটাতেই নয়, ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতেও সাহায্য করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তার প্রভাব পড়ে আমাদের সামগ্রিক সুস্থতার উপরে। এর প্রথম ছাপটা বোঝা যায় আমাদের ত্বকের উপর। উপর থেকে যত যত্নই করুন, যদি আপনার ঘুম না হয় তা হলে ত্বক অকালে বুড়িয়ে যেতে বাধ্য। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, তারুণ্যে ভরা ত্বক পেতে সাহায্য করে ঘুম। তাইতো ঘুমকে বিউটি স্লিপ বলা হয়।

পর্যাপ্ত ঘুম না হলে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল ক্ষরণের পরিমাণ বেড়ে যায়। তাতে ত্বকের প্রদাহ বাড়ে এবং ব্রণ, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দেয়। ত্বকে প্রদাহ বাড়লে কোলাজেন ভেঙে যায়, ত্বক নিষ্প্রাণ ও নিষ্প্রভ দেখায়।

অপর্যাপ্ত ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। ফলে কথায় কথায় অসুস্থতা দেখা দিতে পারে যেমন, তেমনি সোরিয়াসিস, এগজিমার মতো চর্মরোগের সমস্যাও দেখা দেয়। নিয়ন্ত্রণহীন সোরিয়াসিস থেকে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও দেখা দিতে পারে।

নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম ত্বকের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে জলের ভারসাম্য এলোমেলো হয়ে যায়, ফলে চোখের নিচে ফোলাভাব দেখা দেয়, ত্বকে কুঞ্চন ও বলিরেখা দেখা দিতে পারে। গভীর ঘুমের সময় ত্বক নিজেই নিজেকে সারিয়ে তোলে, কাজেই ঘুম কম হলে সেই ব্যাপারটাও ব্যহত হয়। তাই যাদের ঘুম হয় না, তাদের ত্বক তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে যায়।

গাঢ় ঘুমের জন্য করণীয়:

রাতের খাবার বেশি দেরি করে খাবেন না। ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত চার ঘণ্টা আগে খেয়ে নিন যাতে ঠিকমতো হজম হতে পারে।
শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখুন। সারাদিনে যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করুন। তবে রাতের দিকে বেশি পানি পান করবেন না।

শোয়ার ঘর যেন আরামদায়ক হয়। ঘর অন্ধকার করে দিন, বাইরের আওয়াজ যেন ঢুকতে না পারে।

ঘুমের সময় স্মার্টফোন, ট্যাবলেট হাতের কাছে রাখবেন না।

বিছানায় পরিষ্কার করে কাচা সুতির চাদর পাতুন।

চড়া গন্ধের ডিটারজেন্ট ব্যবহার করবেন না। তাতে ত্বকে অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে।

আ’লীগ নেতার ঘোষণা: একাই ভোট সিল মেরে নেব

নির্বাচনের দিন একাই ব্যালট পেপারে সিল মেরে মেরে ভোট নেবেন তিনি। এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, যুবলীগ, ছাত্রলীগ কাউকে লাগবে না। তিনি একাই যথেষ্ট।

কক্সবাজারের টেকনাফে একটি নির্বাচনী জনসভায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মো. হাবিব ওরফে হাবিব মেম্বারের এমন ঘোষণার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তুলেছে।

কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপে নৌকা প্রতীকের সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা থেকে তিনি বিএনপির নেতাকর্মীদের কেন্দ্রে যেতে নিষেধ করেন এবং চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করে বলেন, ‘আমি আলি হোসেন হাজীর সন্তান। আমাদের পরিবারই যথেষ্ট, কাউকে লাগবে না।

সোমবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের শাহপরীরদ্বীপ সাংগঠনিক ইউনিয়ন আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিকে তার এ বক্তব্যে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

তারা মনে করছেন মো. হাবিবের এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচার বর্জিত। হাবিবের এ বক্তব্যের সাথে তারা একমত নন।

তারা মনে করেন, তিনি সভায় উপস্থিত এমপি বদির কাছে শাহপরীরদ্বীপে তার নিজের ও পরিবারের গুরুত্ব তুলে ধরতে গিয়ে
এমন বিতর্কিত বক্তব্য প্রদান করেছেন।

শাহপরীরদ্বীপ সাংগঠনিক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলার আওয়ামী লীগ সদস্য সোনা আলী তার আয়োজনে অনুষ্ঠিত জনসভায় হাবিব মেম্বারের এরূপ বিতর্কিত বক্তব্য প্রদানের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এটি দুঃখজনক।’ তিনি জানান, হাবিব শাহপরীরদ্বীপ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হলেও মূলত তিনি চট্টগ্রাম শহরে বাস করেন।

শাহপরীরদ্বীপ ছাত্রলীগ আহ্বায়ক সাদেকুল আমিন জানান, হাবি মেম্বারের বক্তব্য একান্তই তার নিজস্ব। এটি বক্তব্যে দলের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ফলে মানুষ আবারও নৌকায় ভোট দেবে বলে মনে করেন তিনি।

এ বক্তব্যের ব্যাপারে জানতে মো. হাবিবের মুঠোফোনে (০১৮৭৮৬৭৯৯৩২) কয়েক বার কল করা হয়। কিন্তু মোবাইল ফোনের সুইচ অফ থাকায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম এমপি’র পক্ষে জামির্ত্তা ইউপি চেয়ারম্যানের গনসংযোগ।

নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যদিয়ে প্রতিদিন পাখি ডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পযন্তু
জামির্ত্তা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় নির্বিঘ্নে নৌকা মার্কার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত মানিকগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মমতাজ বেগম এমপি’র পক্ষে জামির্ত্তা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হালিম রাজু ও ইউপি আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মো. খালিদ মাহমুদ খোকন।

২৫শে ডিসেম্বর- সন্ধ্যায় থেকে জামির্ত্তা
চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হালিম রাজু ও ইউপি আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মো. খালিদ মাহমুদ খোকনের নেতৃত্বে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার প্রায় অর্ধশতাধিক সাধারন মানুষ কে নিয়ে জামির্ত্তা ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিভিন্ন পাড়ায়, মহল্লায়,গ্রাম গঞ্জে, পথে ঘাটে নৌকার প্রতীকের পক্ষে প্রচার – প্রচারণায়, গনসংযোগ
ও ভোট প্রার্থনা করেন।

এসময় জামির্ত্তা ইউপি চেয়ারম্যান আঃ হালিম রাজু বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে
সারা বাংলাদেশে স্কুল কলেজ সরকারিকরণ -রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন-সহ নানা উন্নয়ন হয়েছে। তাই দেশের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগের কোন বিকল্প নেই।

এসময় অনন্যাদের মধ্যে আরো উপস্হিত ছিলেন, জামির্ত্তা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সহ- সভাপতি মোঃ আক্তার হোসেন, ইউনিয়ন যুবলীগের ক্রীয়া বিষয়ক সম্পাদক মো. লিটন শিকদার, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য আয়নাল বেপারী, ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য মো. আলমগীর হোসেন সহ- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকল নেতা কর্মী।

কুষ্টিয়া-৪ আসনে জগন্নাথপুর ইউনিয়নে নির্বাচনীয় জনসভা করেছেন,সেলিম আলতাফ জর্জ।

আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৪ আসনে নির্বাচনীয় বিশাল জনসভা করেছেন আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ। মঙ্গলবার বিকেলে কুমার খালী উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের মহেন্দ্রপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে নির্বাচনীয় জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ সদর উদ্দিন খান। এসময় তিনি সাধারন ভোটারদের কাছে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারে গত দশ বছরের বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজের কথা তুলে ধরে বলেন, খালেদা জিয়া এতিমদের টাকা চুরি করে ধরা পরে জেলে রয়েছেন। জারা এতিমদের টাকা চুরি করে খায় তারা হলো চোরের দল, তাই এই চোরের দলকে দেশের সাধারন মানুষ আর কখুনোই ভোট দিবেনা।যারা পেট্রোল বোমা ফাটিয়ে সাধারন মানুষকে পুরিয়ে মারে তারা আগুন সন্ত্রাসীর দল, সেটা দেশের মানুষের জানা বাকি নাই। তাই দেশের খেটে খাওয়া সাধারন মানুষের আস্থা এখন নৌকাতে, সারাদেশে নৌকার গণ জোয়ার উঠেছে।

এসময় তিনি আরো বলেন, ওই বিএনপি জামায়াতের আগুন সন্ত্রাসীর দল নির্বাচনকে বানচাল ও প্রশ্নবৃদ্দ করার জন্য এবং আবারও আগুন সন্ত্রাস করার জন্য ভোট কেন্দ্র পাহারা দিতে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে।
কিন্ত সে সুযোগ তারা আর পাবেনা, আগুন দিয়ে দেশের সাধারন মানুষকে আর হত্যা করতে দেয়া হবেনা। আমরাও ওই ৩০ তারিখে ভোট কেন্দ্র পাহার দিবো ,যাতে দেশের সাধারন মানুষ নির্ভয়ে তাদের ভোটাধীকার প্রয়োগ করতে পারে। এসময় তিনি আরো বলেন,
বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে পন্মা সেতুসহ সারা দেশে চলমান বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজ দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এই বিজয়ের মাসে মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আরো একটি বিজয়ের মাধ্যমে সরকার গঠন করতে পুনরায়  নৌকা মার্কায় ভোট চান তিনি।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া-৪ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকার কান্ডারী ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুমার খালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান খান, সাধারন সম্পাদক শামছুজ্জামান অরুণ, জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের বার বার নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি
মোঃ ফারুক আহম্মেদ খান, ঢাকা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক ১নং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, কুমার খালী উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক রাহাত খান মিদুল,উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাইসুল ইসলাম,উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক আসাদুল ইসলাম আশাসহ আরো অনেকেই উপস্থি ছিলেন।

মানিকগঞ্জ-২ আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে নৌকাকে সমর্থন জানালেন ‘বিকল্পধারা বাংলাদেশ’র প্রার্থী গোলাম ছারোয়ার মিলন।

মঙ্গলবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় নিজ বাড়িতে-গোলাম ছারোয়ার মিলন, আওয়ামী লীগ প্রার্থী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমের হাতে বিকল্পধারার প্রতীক ‘কুলা’ তুলে দেন। একইসঙ্গে মিলনের হাতে ‘নৌকা’ প্রতীক তুলে দেন মমতাজ।

এ সময় জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিকল্পধারার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগ প্রার্থী মমতাজ বেগম বলেন, আওয়ামী লীগের যুদ্ধ, দেশে যারা শান্তি ও উন্নয়ন চায় না তাদের বিরুদ্ধে। এরআগে সিংগাইর পৌরসভা এলাকায় নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালান মমতাজ।

ধানের শীষের লিফলেট বিলিয়ে ফখরুল কন্যা’র ভোট প্রার্থনা

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে সামনে রেখে সাধারন ভোটারদের মাঝে ধানের শীষের লিফলেট বিলিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মহাসচিব ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জেষ্ঠ কন্যা মির্জা শামারুহ।
মঙ্গলবার বিকালে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে বাবা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নির্বাচনী এলাকার অন্তর্ভূক্ত ঠাকুরগাঁও পৌরসভা’র হাজীপাড়া, কালিবাড়ি সহ বিভিন্ন এলাকার বাসা বাড়িতে ও বিভিন্ন দোকানে দোকানে গিয়ে সাধারন ভোটারদের হাতে ধানের শীষের লিফলেট দেন তিনি। এ সময় তিনি ভোটারদেরকে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার অনুরোধ করেন এবং সবার কাছে দোয়া কামনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি’র ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা আক্তার পাখি, পৌর যুবদলের সহ-সভাপতি মিনহাজ, জান্নাতুল ফেরদৌস পপি, সহ বিএনপি’র অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এর আগে তিনি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী পথসভা ও গণসংযোগে অংশ নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য যে, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মহাসচিব ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ ও বগুড়া-৬ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে জাতীয় নির্বাচন করছেন। ঠাকুরগাঁও-১ আসনে তার প্রতিদন্দ্বী হলেন, আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। তিনি নৌকা প্রতীকে জাতীয় নির্বাচন করছেন।

সরিষা ফুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত ফসলের মাঠ

প্রতিটি মাঠ জুড়ে সরিষা ফুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত ফসলের মাঠ। যে দিকেই চোখ যায় শুধু হলুদ আর হলুদ। প্রকৃতির নির্মল বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে সরিষা ফুলের মাতাল করা ঘ্রাণ।
উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন শুধু সরিষা ফুলের হলুদ রঙের চোখ ধাঁ-ধাঁলো বর্ণীল সমরাহ। মৌমাছির গুনগুন শব্দে ফুলের রেণু থেকে মধু সংগ্রহ আর প্রজাপতির এক ফুল থেকে আরেক ফুলে পদার্পন এ অপরুপ প্রাকৃতিক দৃশ্য সত্যিই যেন মনো মুগ্ধকর এক মূহুর্ত। ভোরের বিন্দু বিন্দু শিশির আর সকালের মিষ্টি রোদ ছুঁযে় যায় সেই ফুলগুলোকে। ভালো ফলনের আশায় উপজেলার কৃষকেরা রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কৃষকের পাশাপাশি বসে নেই কৃষি কর্মকর্তারাও।

এবারের প্রাকৃতিক দুযোর্গ কারণে ধামরাই উপজেলায় রোপ-আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হলেও দ্রুত মাঠে মাঠে রবিশস্যের উপযুগি জমিতে গতবছরেের ক্ষতি পুষিযে় নিতে কৃষকরা আগাম সরিষা চাষে ব্যস্ত হয়ে উঠে। সরকার পর্যায় থেকে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ, সরিষার বীজ, রাসায়নিক সার বিনা মূল্যে যথা সমযে় বিতরণ করায় এই এলাকার অসহায় কৃষকদের পক্ষে আগাম জাতের সরিষা বপণ করা সম্ভব হযে়ছে।

প্রান্তিক কৃষকরা বলছেন সরিষা ক্ষেতে যদি মধু চাষ করা হয় তাহলে একদিকে যেমন ফলন বৃদ্ধি আবার অন্যদিকে বাড়তি লাভ মধু। আর তাই রবি শস্য সরিষার সঙ্গে মৌমাছি চাষ করে মধুর সংগ্রহের এ পদ্ধ তি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ধামরাই শরীফবাগ গ্রাম। কৃষিবিভাগের পরামর্শও সহযোগিতায় চলতি বছরে উপজেলায় সরিষা ক্ষেতে মধু সংগ্রহের এমন ১৩টি খামার গড়ে তোলা হয়েছে। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে সরিষায় বাম্পার ফলনের পাশাপাশি মধু বিক্রি করে লাভবান হওয়ার আশা করছেন কৃষকরা। আর সরিষা ক্ষেতে মৌমাছির খামার করে লাভবানের উজ্জল সম্ভাবনা দেখছে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা।

সরিষা ক্ষেতে মৌমাছি থাকলে তা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ ফলন বাড়ে।’ কারণ হিসেবে তিনি জানান, মৌমাছি সরিষার ফুলে যে পরাগায়ন ঘটায় তাতে সরিষার দানা ভালো হয় এবং ফলনও বাড়ে। যে সরিষা ক্ষেতে মৌমাছি নেই সেখানে সরিষার ফলন কম হয়।ক

চলতি মৌসুমে ধামরাই উপজেলার ১৬ টি ইউনিয়নে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও এবছর উপজেলায় প্রায় ২ হাজার ২শ’ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হযে়ছে।

শুরুতেই সরিষা ক্ষেতে পোকা-মাকডে়র আনাগোনা দেখা দিলেও মাঠ পর্যাযে় সরিষা চাষিদেরকে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে যথাযথ পরামর্শ ও প্রত্যক্ষ কারিগরী সহযোগিতার কারণে সরিষা ক্ষেত অনেকটা রোগ-বালাই মুক্ত হওয়ায় বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকরা।

ধামরাই উপজেলার স্বর্নখালী গ্রামের সরিষা চাষি মনিরুল ইসলাম জানান, আমি চলতি মৌসুমে প্রায় ২বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছি। কোন প্রকার দূর্যোগ ও রোগবালাই না থাকায় এবছর সরিষার বাম্পার ফলন পাব বলে আমি আশা করছি।

উপজেলা কৃষি অফিসার লুতফর রহমান সিকদার জানান,এবারে ধামরাাই উপজেলার১৬টি ইউনিয়নে বিগত বছরের তুলনায় সবচেযে় বেশি পরিমান সরিষা চাষ হয়েছে। যথা সমযে় জমি চাষ যোগ্য হওয়ায় এলাকার কৃষকরা সুযোগ বুঝে সরিষা চাষ করেছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তাদেরকে যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষযে় দিক নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

প্রাকৃতিক দূর্যোগে কোন প্রকার ক্ষতি না হলে ধামরাই উপজেলায় সরিষা আবাদের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। শুধু তাই নয় সরিষা চাষের জমিগুলো উর্ব্বরতা বেশি থাকায় কৃষকরা ইরি-বোরো চাষেও এর সুফল পাবে।

আপনি এমন কী হয়েছেন যে, পুলিশকে লাঠিয়াল-জানোয়ার বলছেন? নিজেকে কী মনে করেন?ড. কামাল কে সিইসি

নির্বাচন কমিশনের সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে মঙ্গলবার (২৫ ডিসেম্বর) ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে ব্যাপক উত্তাপ ছড়িয়েছে। এক পর্যায়ে বৈঠক থেকে ড. কামালের নেতৃত্বে বের হয়ে যান ঐক্যফ্রন্ট নেতারা।

দুপুর ১২টায় বৈঠক শুরুর এক ঘণ্টা পর বেরিয়ে আসেন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার সঙ্গে ছিলেন দলের নেতা নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস, ড. মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তবে ড. কামাল হোসেন সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।

মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন কমিশনে যারা প্রতিনিধিত্ব করেন, রিটার্নিং অফিসার, পুলিশ, র‌্যাব ও ল অ্যান্ড অর্ডার ফোর্সের যারা আছেন; তাদের যে ভূমিকা, বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ওপরে আক্রমণ, তাদেরকে আহত করা, তাদেরকে গ্রেফতার করা, পোস্টার ছিঁড়া, গাড়ি ভেঙে দেওয়া—এই পরিস্থিতি প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তাকে যখন আমরা জানিয়েছি, তখন আমরা সেই ধরনের আচরণ পাইনি যে, তিনি এটাতে কোনও গুরুত্ব দিচ্ছেন।’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন তার বক্তব্যে সিইসির উদ্দেশে বলেন, সিইসি বর্তমানে প্রধান বিচারপতির চেয়েও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারেন। আপনি ইচ্ছা করলে জানোয়ার-লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। আপনার এই লাঠিয়াল পুলিশ বাহিনী আমাদের মিটিং-মিছিল কিছুই করতে দিচ্ছে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ তার জোটেরা নিয়মকানুন না মেনে পুলিশের সহায়তায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

ড. কামালের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, আপনি এমন কী হয়েছেন যে, পুলিশকে লাঠিয়াল-জানোয়ার বলছেন? নিজেকে কী মনে করেন?

এমতবস্থায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান সিইসিকে বলেন, ‘নির্বাচনের কোনো পরিবেশ যদি সৃষ্টি করতে না পারেন, তা হলে বলে দেন-আমরা আজকেই প্রেসক্লাবে গিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বর্জনের বিষয়ে ঘোষণা দিই।

প্রচারণায় নামতে নিষেধ করছে প্রশাসন : আফরোজা আব্বাস

নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মাঠে নামতে প্রশাসন নিষেধ করেছে এমন অভিযোগ করে ঢাকা-৯ আসনে বিএনপির প্রার্থী আফরোজা আব্বাস বলেছেন, ভেবে ছিলাম সেনাবাহিনী মাঠে নামলে পরিস্থিতি ভালো হবে বরং উল্টো বেশি হামলা হচ্ছে।

মঙ্গলবার নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

আফরোজা আব্বাস বলেন, আমি প্রথম দিন থেকে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় নামার আগে নির্বাচন কমিশনার ও সংশ্লিষ্ট থানায় জানাই নামি। কিন্তু প্রতিদিনিই হামলার শিকার হচ্ছি। আমাকে বাঁচাতে গিয়ে শতশত নেতাকর্মী আহত হচ্ছেন।

তিনি বলেন, আজকে পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। আমি থানায় ও নির্বাচন কমিশনে জানিয়েছি। কিন্তু সকাল থেকে সবুজবাগ থানার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আজকে তারা কোনো দায়িত্ব নিতে পারবে না। আজকে নাকি আমার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী এখানে প্রচারণা চালাবেন। যুবলীগের মিছিল হবে। আমি বললাম তাদের মিছিলের আগে কিংবা পরে আমরা প্রচারণায় নামি। পরে থানা থেকে বলা হলো আজকে নিরাপত্তা দিতে পারবে না। এখন প্রশাসন যদি নিরাপত্তা দিতে না পারে। তাহলে আমি কী করবো। এর আগে যতবার প্রশাসনকে আমি জানিয়েছি ততবারই প্রসাশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আপনি নামেন আমরা দেখব। তারপরও হামলা হয়েছে। আজকে প্রশাসনই নামতে মানা করছে।

বিএনপির এই প্রার্থী বলেন, আজকেও আমার নেতাকর্মীরা প্রচারণায় নামতে প্রস্তুত। কিন্তু আমি চাই না তাদের রক্ত ঝরুক। কারণ আজকে প্রশাসন অনুমতি দেয়নি। আমি নামলে দেখা যেত প্রশাসন নিজেই হামলা করতো। সেই দায়িত্ব আমি নিতে চাই না।

আমরা গণসংযোগে যদি নাও যাই এটি বড় বিষয় না উল্লেখ করে আফরোজা বলেন, আমরা পোস্টার লাগাতে পারছি না ব্যানার লাগাতে পারছি না। কোনো কিছুর দরকার নেই। জনগনের মনের ভিতর আমাদের পোস্টার, ব্যানার ও গণসংযোগ আছে। আমরা কিছুই চাই না শুধু ৩০ তারিখ জনগণ নির্বিঘ্নে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে, ভোট রক্ষা করতে পারে।

‘প্রশাসনের অনুমতি মিললে আমি বিকেলেও বের হতে পারি। কিন্তু আজকে যদি অনুমতি না দেয়; তাহলে কালকে থেকে আমি নামব। আমি বসে থাকব না।’

আফরোজা আব্বাস বলেন, আমি আচরণবিধি লঙ্ঘন করিনি। কিন্তু আমার ওপরই হামলা হচ্ছে। সারাদেশে ঐক্যফ্রন্টের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা হচ্ছে। গতকালও সরাসরি প্রার্থীর ওপর হামলা করা হয়েছে।

সেনাবাহিনী নামলে পরিবেশ উন্নতি হয়েছি কিনা জানতে চাইলে আফরোজা আব্বাস বলেন, আমরা ভেবে ছিলাম সেনাবাহিনী নামলে নিরাপদ থাকব। নিরাপদভাবেই কাজ করতে পারব। কিন্তু প্রেক্ষাপট চেঞ্জ হয়ে গেল। আজকে প্রশাসনই উল্টো প্রচারণায় নামতে মানা করে দিল।

তিনি বলেন, এখনও নিজের চোখে সেনাবাহিনী দেখিনি। শুনেছি নেমেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ভালো ফল পাইনি। উল্টো আরও বেশি হামলা হচ্ছে। কিন্তু আমরা আশা করছি আগামী দিনগুলোতে দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী আমাদের নিরাপত্তা দেবে।

হামলার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ কিনা হয়েছে কি-না জানতে চাইলে আফরোজা আব্বাস বলেন, নির্বাচন কমিশনে অনেক অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু এখনও কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। আমি নিরাপত্তা পাইনি। একজন নারী প্রার্থী হিসেবেও নিরাপত্তা পাইনি।

উল্লেখ্য, ঢাকা-৯ আসনটি রাজধানীর খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানাধীন নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, দক্ষিণগাঁও ইউনিয়ন ও মান্ডা ইউনিয়ন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। যেখানে নারী-পুরুষ মিলিয়ে ভোটার রয়েছে ৪ লাখ ২৫ হাজার।

এই আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন বর্তমান এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সহধর্মিনী।

সর্বশেষ আপডেট...