ধামরাইয়ে অবৈধভাবে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির ফলে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে।

Loading

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন ,ধামরাই(ঢাকা)থেকেঃ-ঢাকার ধামরাইয়ে অবৈধভাবে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির সৃষ্ট ধোঁয়ার ফলে শ্বাস কষ্টসহ নানা ধরনের জটিল ও কঠিন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং এলাকার লোকজনের গরুসহ বিভিন্ন জাতের প্রাণী মারা যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ফলে জনস্বাস্থ্য ঝুকির মুখে পড়ছে বলে এলাকাবাসির দাবি করেছে। এছাড়া ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির ফলে তিন ফসলি জমিসহ বিভিন্ন গাছের ফলও ঝরে পড়ছে । যার কারণে এলাকায় আজকাল কোন গাছের ফল দেখা যায়না। শুধু তাই নয় আবার বিভিন গাছ কেটে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করে এলাকার গাছপালা উজার করে ফেলছে, যা পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরুপ।প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে আইনের তোয়াক্কা না করে অনুমোদনহীন কারখানায় করে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি করিতেছে ধামরাই উপজেলার নান্নার ইউনিয়নে মোঃ আরিফ হোসেন নামে এক ব্যাক্তি। তিনি নিজের প্রভাব খাটিয়ে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধ ব্যবসা করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে । এই যেন দেখার কেউ নেই।পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার ফলে পরিবেশের মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে বলে এলাকাবাসির দাবি। কারণ ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি এবং কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করার ফলে কালো ধোঁয়ার কারণে আশ পাশের এলাকায় লোকজনের দেখা দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের অজানা রোগ এবং ছোট বড় সকলের দেখা দিয়েছে শ্বাসকষ্ট। এই ব্যাপারে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করার ফলে উল্টো প্রতিবাদ কারীদের বিভিন্ন হামলা মামলার ভয় দেখিয়ে এলাকা ছাড়ার হুমকি প্রদান করে বলে এলাকার লোকজনের অভিযোগে তা উঠে এসেছে। ফলে অসহায় হয়ে পড়েছে লোকজন।তাই এলাকাবাসির কষ্ট তাদের দেখার কেউ নেই।অনুসন্ধানে দেখা গেছে ঔ কারখানার চারপাশের বাড়ীর টিনের তৈরি ঘরগুলি, সিসার তৈরি এবং কাঠপুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারণে টিনগুলি ছিদ্র ছিদ্র হয়ে গেছে। কারণ পুরাতন ব্যাটারী ও কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করার সময় দেখা গেছে বিষাক্ত কালো ধোঁয়া চারদিকে ছড়িয়ে পরার কারণে ভেশে আসে ঝাঁঝালো গন্ধ। এতে দেখাগেছে আশ পাশের যত গাছপালা আছে তাতে কোন রকমের ফল হয়না। যা পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরুপ শুধু তাই নয় মানুষের জন্য ও বিশাল ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে বলে অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে।অনুসন্ধানে আর দেখা গেছে রাতের অধারে শ্রমিকরা কোন প্রকার নিরাপত্তা বলাই না রেখে হাতে মুখে গ্লাভস ও মাক্স না পরে আগুন জ্বালিয়ে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা ও কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করিতেছে। শ্রমিকদের জিঞ্জাসাবাদ করে জানাযায়, এই ভাবে রাতে একই চুল্লিতে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সেই ব্যাটারী থেকে সিসা বের করা হয়। পরে সেই সিসা আবার লোহার তৈরি কড়াইয়ে ঢেলে পাটা তৈরি করা হয় এবং প্রতিটি পাটার ওজন প্রায় ৩০/৩২ কেজি।পরে সে গুলি বাজারে বিক্রি করা হয়। তবে কারখানার অনুমোদন নিয়ে একাদিকবার প্রশ্ন করা হলে মেলেনি কোন উত্তর।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি বলেন, আমার বাড়ীর পাশে এই কারখানার কারণে আমিসহ আমার বাড়ীর ছোট ছেটে বাচ্চারা শ্বাসকষ্টেসহ নানা ধরণের রোগে ভুক্তে হচ্ছে। আমিসহ এলাকার সবায় মিলে আরিফকে বার বার নিষেধ করা হলেও সে আমাদের অনুরোধ না শনে উল্টো বিভিন্ন ধরনের মামলা হামলার ভয়-ভীতি দেখায়।আমার এখন অসহায় হয়ে পড়েছি। তাই আমাদের দাবি যাতে এই অবৈধ সিসা কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়।এই বিষয়ে কাঠপুড়িয়ে কয়লা তৈরি হেড মিস্ত্রি মোঃ আবুল হোসেন জানান, ভাই কাগজপত্র সর্ম্পকে আমরা কিছু বলতে পারব না। এই গুলি সর্ম্পকে মালিক ভাল বলতে পারবে। আমরা জানি এই কাজ করলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের অসুখ হবে কি করব পেটের দুঃখে কাজ করে খায়।এই ব্যাপারে নান্নার গ্রামের মোঃ আতা মিয়া বলেন, পুরানো ব্যাটারীর সিসা গলানোর কারণে এলাকার অনেক মানুষের বিভিন্ন ধরণের রোগবালায় সহ মারাত্মক শ্বাসকষ্টের রোগে ভুকতেছে।এই ব্যাপারে একই গ্রামের মোঃ আতামিয়ার সাথে কথা বলে জানাযায়, জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে সেই সাথে এলাকার গাছ পালার সকল ফল ও জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতিসাধন হচ্ছে। তিনি আর বলেন এসিডযুক্ত ধোঁয়া নির্গত হওয়ায় জমির ফসলের ক্ষতির কারণ।এই ব্যাপারে ব্যাটারী কারখানার মালিক মোঃ আরিফ হোসেনের সাথে কথা বলতে গেলে সে বলে, আপনারা যা পারেন তা করেন।আমি ৩২বছর যাবত এই পেশার সাথে জড়িত। আপনাদের চাইতে বড় বড় সাংবাদিক আমার কিছু করতে পারে নাই। যান যান যা পারেন করেন।এই বিষয়ে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুর রিফাত আরা বলেন, ব্যাটারী ও কাঠ পুড়ানোর ফলে কার্বন ও সিসা উৎপন্ন হয়।পওে সে গুলি বাতাসের সাথে মিশে মানব দেহের ক্ষতি করে। যেমন মানুষের শ্বাস কষ্টজনিত রোগ, অ্যালার্জি,চর্মরোগ, চোখে কম দেখাসহ নানা ধরণের রোগ দেখা দেয়।এই ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আরিফুল হাসান বলেন,সিসা এমনি এক খারাপ পদার্থ। এই সিসা যেখানে পরবে সেখানে কোন ধরনের ফসল হবে না। হলেও সেটা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর।এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকি বলেন,অবৈধ সিসা কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে আইন অনুযাযী ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আর বলেন যা মানবদেহের জন্য হুমকিস্বরুপ ও জমির ফসলের জন্য ক্ষতিকর সেই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হবে।ধামরাইয়ে অবৈধভাবে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির ফলে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে।

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন ,ধামরাই(ঢাকা)থেকেঃ-ঢাকার ধামরাইয়ে অবৈধভাবে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির সৃষ্ট ধোঁয়ার ফলে শ্বাস কষ্টসহ নানা ধরনের জটিল ও কঠিন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং এলাকার লোকজনের গরুসহ বিভিন্ন জাতের প্রাণী মারা যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে জনস্বাস্থ্য ঝুকির মুখে পড়ছে বলে এলাকাবাসির দাবি করেছে। এছাড়া ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরির ফলে তিন ফসলি জমিসহ বিভিন্ন গাছের ফলও ঝরে পড়ছে । যার কারণে এলাকায় আজকাল কোন গাছের ফল দেখা যায়না। শুধু তাই নয় আবার বিভিন গাছ কেটে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করে এলাকার গাছপালা উজার করে ফেলছে, যা পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরুপ।প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে আইনের তোয়াক্কা না করে অনুমোদনহীন কারখানায় করে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি করিতেছে ধামরাই উপজেলার নান্নার ইউনিয়নে মোঃ আরিফ হোসেন নামে এক ব্যাক্তি। তিনি নিজের প্রভাব খাটিয়ে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধ ব্যবসা করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে । এই যেন দেখার কেউ নেই।পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার ফলে পরিবেশের মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে বলে এলাকাবাসির দাবি। কারণ ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা তৈরি এবং কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করার ফলে কালো ধোঁয়ার কারণে আশ পাশের এলাকায় লোকজনের দেখা দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের অজানা রোগ এবং ছোট বড় সকলের দেখা দিয়েছে শ্বাসকষ্ট। এই ব্যাপারে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করার ফলে উল্টো প্রতিবাদ কারীদের বিভিন্ন হামলা মামলার ভয় দেখিয়ে এলাকা ছাড়ার হুমকি প্রদান করে বলে এলাকার লোকজনের অভিযোগে তা উঠে এসেছে। ফলে অসহায় হয়ে পড়েছে লোকজন।তাই এলাকাবাসির কষ্ট তাদের দেখার কেউ নেই।অনুসন্ধানে দেখা গেছে ঔ কারখানার চারপাশের বাড়ীর টিনের তৈরি ঘরগুলি, সিসার তৈরি এবং কাঠপুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারণে টিনগুলি ছিদ্র ছিদ্র হয়ে গেছে। কারণ পুরাতন ব্যাটারী ও কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করার সময় দেখা গেছে বিষাক্ত কালো ধোঁয়া চারদিকে ছড়িয়ে পরার কারণে ভেশে আসে ঝাঁঝালো গন্ধ। এতে দেখাগেছে আশ পাশের যত গাছপালা আছে তাতে কোন রকমের ফল হয়না। যা পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরুপ শুধু তাই নয় মানুষের জন্য ও বিশাল ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে বলে অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে।অনুসন্ধানে আর দেখা গেছে রাতের অধারে শ্রমিকরা কোন প্রকার নিরাপত্তা বলাই না রেখে হাতে মুখে গ্লাভস ও মাক্স না পরে আগুন জ্বালিয়ে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সিসা ও কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করিতেছে। শ্রমিকদের জিঞ্জাসাবাদ করে জানাযায়, এই ভাবে রাতে একই চুল্লিতে পুরাতন ব্যাটারী পুড়িয়ে সেই ব্যাটারী থেকে সিসা বের করা হয়। পরে সেই সিসা আবার লোহার তৈরি কড়াইয়ে ঢেলে পাটা তৈরি করা হয় এবং প্রতিটি পাটার ওজন প্রায় ৩০/৩২ কেজি।পরে সে গুলি বাজারে বিক্রি করা হয়। তবে কারখানার অনুমোদন নিয়ে একাদিকবার প্রশ্ন করা হলে মেলেনি কোন উত্তর।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি বলেন, আমার বাড়ীর পাশে এই কারখানার কারণে আমিসহ আমার বাড়ীর ছোট ছেটে বাচ্চারা শ্বাসকষ্টেসহ নানা ধরণের রোগে ভুক্তে হচ্ছে। আমিসহ এলাকার সবায় মিলে আরিফকে বার বার নিষেধ করা হলেও সে আমাদের অনুরোধ না শনে উল্টো বিভিন্ন ধরনের মামলা হামলার ভয়-ভীতি দেখায়।আমার এখন অসহায় হয়ে পড়েছি। তাই আমাদের দাবি যাতে এই অবৈধ সিসা কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়।এই বিষয়ে কাঠপুড়িয়ে কয়লা তৈরি হেড মিস্ত্রি মোঃ আবুল হোসেন জানান, ভাই কাগজপত্র সর্ম্পকে আমরা কিছু বলতে পারব না। এই গুলি সর্ম্পকে মালিক ভাল বলতে পারবে। আমরা জানি এই কাজ করলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের অসুখ হবে কি করব পেটের দুঃখে কাজ করে খায়।এই ব্যাপারে নান্নার গ্রামের মোঃ আতা মিয়া বলেন, পুরানো ব্যাটারীর সিসা গলানোর কারণে এলাকার অনেক মানুষের বিভিন্ন ধরণের রোগবালায় সহ মারাত্মক শ্বাসকষ্টের রোগে ভুকতেছে।এই ব্যাপারে একই গ্রামের মোঃ আতামিয়ার সাথে কথা বলে জানাযায়, জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে সেই সাথে এলাকার গাছ পালার সকল ফল ও জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতিসাধন হচ্ছে। তিনি আর বলেন এসিডযুক্ত ধোঁয়া নির্গত হওয়ায় জমির ফসলের ক্ষতির কারণ।এই ব্যাপারে ব্যাটারী কারখানার মালিক মোঃ আরিফ হোসেনের সাথে কথা বলতে গেলে সে বলে, আপনারা যা পারেন তা করেন।আমি ৩২বছর যাবত এই পেশার সাথে জড়িত। আপনাদের চাইতে বড় বড় সাংবাদিক আমার কিছু করতে পারে নাই। যান যান যা পারেন করেন।এই বিষয়ে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুর রিফাত আরা বলেন, ব্যাটারী ও কাঠ পুড়ানোর ফলে কার্বন ও সিসা উৎপন্ন হয়।পওে সে গুলি বাতাসের সাথে মিশে মানব দেহের ক্ষতি করে। যেমন মানুষের শ্বাস কষ্টজনিত রোগ, অ্যালার্জি,চর্মরোগ, চোখে কম দেখাসহ নানা ধরণের রোগ দেখা দেয়।এই ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আরিফুল হাসান বলেন,সিসা এমনি এক খারাপ পদার্থ। এই সিসা যেখানে পরবে সেখানে কোন ধরনের ফসল হবে না। হলেও সেটা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর।এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকি বলেন,অবৈধ সিসা কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে আইন অনুযাযী ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আর বলেন যা মানবদেহের জন্য হুমকিস্বরুপ ও জমির ফসলের জন্য ক্ষতিকর সেই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হবে।