মিয়ানমারে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করায় জনগণের ওপর আবারো গুলি
নিউজ ডেস্কঃ সেনাশাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করায় দেশের জনগণের ওপর আবারো গুলি চালিয়েছে মিয়ানমারের পুলিশ। এতে অন্তত একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকেই। শুক্রবার (৫ মার্চ) মান্দালয়ে অঞ্চলে এ ঘটনা ঘটে।
গত মাসে গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত কর সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দেশটিতে এমন বিক্ষোভ চলছে। শুরুর দিকে কিছুটা সহনশীল আচরণ করলেও দিন দিন নিজ দেশের জনগণের সাথে ভয়াবহ আচরণ শুরু করেছে দেশটির সেনারা।
এর আগে বুধবার বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ ও সৈন্যদের গুলি এবং সংঘাতে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ নিয়ে দেশটিতে অভ্যুত্থানের পর থেকে প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
জানা গেছে, অভ্যুত্থানবিরোধীরা শুক্রবার মিয়ানমারের বিভিন্ন শহরে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়া এবং অং সান সু চিসহ রাজনীতিকদের মুক্তির দাবিতে নানান কর্মসূচি করেছে। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করলেও পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে গুলি ছুড়ে। শুক্রবার ইয়াংগনে বিক্ষোভকারীদের সরাতেও পুলিশকে রাবার বুলেট ও স্টান গ্রেনেড ছুড়তে হয়েছে। এদিন বিক্ষোভকারীরা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে সাদা কোট পরে কর্মসূচিতে নামা চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। ইয়াংগনের পশ্চিমের শহর পাথেইনেও অসংখ্য মানুষ জড়ো হয়ে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান জানিয়েছেন।
এদিকে গত ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভে রক্ষিত মিয়ানমারের এক বিলিয়ন ডলার সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে দেশটির সামরিক বাহিনী। তবে সে চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে মিয়ানমারের ওই তহবিল এখন অবরুদ্ধ অবস্থায় রেখেছে নিউইয়র্ক ফেড।
জানা যায় ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নামে গত ৪ ফেব্রুয়ারি তহবিলটি হস্তান্তরের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু মিয়ানমারের সে অনুরোধ আটকে দেয় নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক। পরে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে ওই তহবিল স্থানান্তর স্থগিত করার বৈধ এখতিয়ার দেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। মূলত মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চিসহ নির্বাচিত সরকারের প্রতিনিধিদের গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেওয়ার পর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি কমিয়ে আনতেই রিজার্ভ থেকে টাকা সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে দেশটির সামরিক শাসকরা।
সেনাশাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করায় দেশের জনগণের ওপর আবারো গুলি চালিয়েছে মিয়ানমারের পুলিশ। এতে অন্তত একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকেই। শুক্রবার (৫ মার্চ) মান্দালয়ে অঞ্চলে এ ঘটনা ঘটে।
গত মাসে গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত কর সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দেশটিতে এমন বিক্ষোভ চলছে। শুরুর দিকে কিছুটা সহনশীল আচরণ করলেও দিন দিন নিজ দেশের জনগণের সাথে ভয়াবহ আচরণ শুরু করেছে দেশটির সেনারা। এর আগে বুধবার বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ ও সৈন্যদের গুলি এবং সংঘাতে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ নিয়ে দেশটিতে অভ্যুত্থানের পর থেকে প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
জানা গেছে, অভ্যুত্থানবিরোধীরা শুক্রবার মিয়ানমারের বিভিন্ন শহরে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়া এবং অং সান সু চিসহ রাজনীতিকদের মুক্তির দাবিতে নানান কর্মসূচি করেছে। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করলেও পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে গুলি ছুড়ে। শুক্রবার ইয়াংগনে বিক্ষোভকারীদের সরাতেও পুলিশকে রাবার বুলেট ও স্টান গ্রেনেড ছুড়তে হয়েছে। এদিন বিক্ষোভকারীরা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে সাদা কোট পরে কর্মসূচিতে নামা চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। ইয়াংগনের পশ্চিমের শহর পাথেইনেও অসংখ্য মানুষ জড়ো হয়ে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান জানিয়েছেন।
এদিকে গত ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পর যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভে রক্ষিত মিয়ানমারের এক বিলিয়ন ডলার সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে দেশটির সামরিক বাহিনী। তবে সে চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে মিয়ানমারের ওই তহবিল এখন অবরুদ্ধ অবস্থায় রেখেছে নিউইয়র্ক ফেড।
জানা যায় ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নামে গত ৪ ফেব্রুয়ারি তহবিলটি হস্তান্তরের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু মিয়ানমারের সে অনুরোধ আটকে দেয় নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক। পরে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে ওই তহবিল স্থানান্তর স্থগিত করার বৈধ এখতিয়ার দেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের।
মূলত মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চিসহ নির্বাচিত সরকারের প্রতিনিধিদের গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেওয়ার পর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি কমিয়ে আনতেই রিজার্ভ থেকে টাকা সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে দেশটির সামরিক শাসকরা।