দলীয় প্রার্থী হয়েও মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে, স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও যদি এখনো আশা করছেন সঠিক সিদ্ধান্ত এই ৪৮ নং ওয়ার্ডবাসী অবশ্যই দেখতে পাবে ৮/৯ এর মধ্যেই,এর প্রেক্ষিতে জাহিদ হোসেন জুয়েল আমাদের বলেন, এ ওয়ার্ডে আমি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। বাবার আদর্শ বুকে ধারণ করে ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু কখনও মূল্যায়ন পাইনি,ওয়ার্ড থেকে থানা কলেজ ও ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলাম এর পরে আমি ব্রিহত্তর ডেমরা থানা আওয়ামীলীগের কার্যকরী সদস্য নির্বাচিত হই। এ বছর আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার আশ্বস্ত করা ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি সেক্রেটারি একটা দায়িত্ব আমি পাব,আর তাই গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচিত করেছিলাম,আর ঢাকা-৫ এর বাকী দুই ওয়ার্ড সরকার সমর্থিতরা পরাজিত হয়। কিন্তু আমাকে মূল্যায়ন করা হয়নি। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা তৃণমূলে বাস্তবায়ন হচ্ছে না,তার প্রমান আমি নিজেই তিনি যেখানে দল মত এর বাহিরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করেন,আর সেখানে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও এতিম,আর এতিমের জ্বালা তিনি না বুঝলে কে বুঝব,তাই বলছি নেত্রী চাইলেও হচ্ছেনা ত্যাগী বঞ্চিতদের কথা, এজন্য আমার কর্মী ও ভোটারদের অনুরোধে প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচিত হলে ওয়ার্ডটিকে পরিকল্পিত ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে,জবাবদিহিতা মুলুক বাসযোগ্য করে গড়ে তুলব।
তাছাড়া কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ, শিশুপার্ক, হাসপাতাল নির্মাণ করব। এছাড়া এলাকাটি সবুজায়ন করা ও তরুণ সমাজকে খেলাধুলার প্রতি আকৃষ্ট করে।আর সবচেয়ে বড় কথা এই ওয়ার্ডবাসী আবাসিক সুবিধা নাই বউ বাজার থেকে কলাপট্টি ও কাজলা রোড় এর আশেপাশের কারখানা যা অবৈধ ভাবে প্রিষ্টপোষকতা পায় তা থাকবেনা,ও আমি বিশ্বের বিভিন্ন জায়গাতে গিয়েছি দেখেছি কি করে সুয়ারেজ এর সহজ ব্যবস্থা করা যায় ও মানুষের দাড় গোড়ায় পৌঁছে হয়,তাই কথা দিতে পারি কোন সনদ নিতে একটি পয়সা আমাকে দিতে হবেনা,আমার বাবা দেশের জন্য আমাদের রেখে যদি প্রান দিতে চিন্তা না করেন আমি তার সন্তান মানুষের সেবা করতেই আশা এখানে আর পাবে এই এলাকার অসহায় এতিমরা অভিভাবক হিসেবে আমাকে,এর বাহিরে কিছু নাই সব কিছুই যা লাগে আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন।