সৌমেন মন্ডল,রাজশাহী ব্যুরোঃ শিক্ষা নগড়ি রাজশাহী,পরিছন্ন রাজশাহী,শান্তীর রাজশাহী কতই না শুনাম।কিন্তু দিন দিন যে হারে অটোরিকশা ও বাটারি চালিত রিকশা বাড়ছে শহরে যানযট সৃষ্টি হচ্ছে।
যানযটে দুর্ভোগের শেষ নেই।দেশে অন্ন শহর গুলোতে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা জেম লেগে থাকে তখন আমাদের রাজশাহীর চিত্র ভিন্ন। যানযট মুক্ত শহর রাজশাহী।
যানযট মুক্ত শহর গরতে রাজশাহী ট্রাফিক এর দ্বায়িত্ব জনগনের মন কেরেছে। রাজশাহীর বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে তীব্র বৃষ্টির মাঝে মাঝ রাস্তাই দ্বারিয়ে ডিউটি পালন করছে সার্জেন্ট সহ কনস্টেবল।
রেলগেট পথচারি জলিল মুন্সি বলে শহরে অটোর সংখ্যা বেশি হয়ে গেছে।সাথে চালকে দের বেপরোয়া চলাচল।যেখানে সেখানে যাত্রীর জন্য দাড়ীয়ে পরে। রাজশাহীর ট্রাফিকে নৈপুর্ন দ্বায়িত্বের কারনে শহর এখন ও যানযট মুক্ত।
রেলগেট দ্বায়িত্বে থাকা সার্জেন্ট কাইয়ুম বলেন বৃষ্টি হোক বা রৌদুর দ্বায়িত্ব পালন করতেই হবে।জনগনের চলাচলের জন্য রাস্তাই যানযট খুবই কষ্টদায়ক। রৌদ্রে জ্যামে আটকে থাকা খুব কষ্ট দায়ক।যতটা পারি দ্বায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করার চেষ্টা করি।
এদিকে ঢাকা বাস টার্মিনাল এ দ্বায়িত্বে থাকা সার্জেন্ট দিপু কুমার বলেন প্রখর রোদ বা ঝুম বৃষ্টি উপেক্ষা করে
সাধারণ জনগনের নির্বিঘেœ চলাচল ও রাস্তায় জ্যাম নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব আমরা পালন করি।অন্য শহরের মত রাজশাহীর মহানগড় বাসি জ্যামেন মত অসস্থিকর ঘটনা না ঘটে সে দিকে খিয়াল রাখি সব সময়।সব সময় নিজের বেষ্ট টা দেওয়ার চেষ্ঠা করছি।
একজন অটোচালক ফরিদ পরিবহণ নামের অটো চালাই শহরে তারে জিঙ্গাসা করলে তিনি বলেন শহরে লোকজনের চেয়ে অটোর সংখ্যা বেশি।উপার্জন খুব কষ্ট সাধন হয়ে পরেছে।যাত্রীর আশাই আমরা যেখানে সেখানে অটো দার করাই ঠিক আছে কিন্তু ট্রাফিক দের সম্মান করি।যাতে শহরে জ্যাম না হয় সে দিকে খেয়াল রাখি।শহরে জ্যাম আমরাও চাইনা।
হাফিজ নামের আর একজন সার্জেন্ট বলেন জনগন আগের থেকে সচেতন হয়েছে। কিন্তু আরও সচেতন হতে হবে।এখন আর তিনজন মটরসাইকেল এ চরে না।মামলার পরিমান ও কম হচ্ছে দিনদিন।তবে শহরে জ্যাম নাই বললেই চলে।