28.2 C
Dhaka, BD
মঙ্গলবার, জুলাই ১৫, ২০২৫

সাংবাদিক লাঞ্ছিতের অভিযোগে পুলিশের এসআইসহ তিন কনস্টেবল সাময়িক বরখাস্ত

রেখা মনি রংপুর : রংপুরে রাস্তায় গাড়ি আটকিয়ে পুলিশের চাঁদাবাজির ছবি তুলতে গিয়ে একাত্তর টিভির ক্যামেরাম্যান ও রিপোর্টারকে পুলিশ কর্তৃক মারধরের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (২৪ জুন) বিকেলে নগরীর গঙ্গাচড়া উপজেলা ডিগ্রি কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এক এসআইসহ তিন কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে পুলিশ। বিষয়টি প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন গঙ্গাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান।

একাত্তর টিভির রংপুর ব্যুরো শাহ বায়েজিদ আহমেদ প্রতিবেদককে বলেন, সোমবার বিকেলে গঙ্গাচড়া উপজেলার গঙ্গাচড়া ডিগ্রি কলেজের সামনে গাড়ি আটকিয়ে চাঁদাবাজি করছিলো গঙ্গাচড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম ও আরও তিন পুলিশ কনস্টেবল। এ ঘটনার ভিডিও করতে গেলে ওই চার পুলিশ সদস্য একাত্তর টিভির ক্যামেরাম্যান শাহিন আলম ও রাফির উপর হামলা চালিয়ে মারধর করে তারা।

এ সময় একাত্তর টিভির রিপোর্টার শাহ বায়েজিদ আহমেদ বাধা দিলে তাকেও লাঞ্চিত করা হয়। এ সময় ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ারও চেস্টা করা হয়। পরে থানায় গিয়ে মৌখিক অভিযোগ দিলে ওই (এসআই) সহ আরও তিন কনস্টেবলকে ক্লোজড করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।

এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান প্রতিবেদককে বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই চারজনকে ক্লোজড করে লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে দোষী সাব্যস্ত হলে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দিকে সাংবাদিক লাঞ্চনার ঘটনায় ফুঁসে উঠেছে রংপুরের সাংবাদিক সমাজ।

এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে রংপুর প্রেসক্লাব, রংপুর রিপোর্টাস ক্লাব, রংপুর রিপোর্টার্স ইউনিটি, সিটি প্রেসক্লাব, বেরোবি সাংবাদিক সমিতি, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনসহ রংপুরের বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

( সংবাদটি একুশ মিডিয়া ডট কম )

শার্শা থানার এসআই মামুন লুঙ্গী,গেঞ্জি পড়ে ছদ্ববেশে খুনের আসামীকে গ্রেফতার করলেন

মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: যশোরের শার্শায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শাহপরান হত্যার মূল আসামি হাফিজুর রহমান গত(১১/০৬/২০১৯ইং)তারিখ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে, শার্শা থানা পুলিশের একটি চৌকস দল আসামী হাফিজুরকে ধরতে সক্ষম হয়। শাহপরান হত্যার মোটিভ এবং আসামী গ্রেফতারে পুলিশি অভিযানের অনুসন্ধানে জানা যায়।আসামী হাফিজুর রহমানের স্ত্রী, (হাসিনা বেগম) এর মোবাইল কল লিষ্ট দেখে আসামী গ্রেফতারে দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা এস আই মামুন সহ শার্শা থানা পুলিশের একটি চৌকস দল খুলনা জেলার তেরখাদা, এবং দিঘলিয়া থানার ছদ্ববেশে তল্লাশী চালায়।দুদিন ধরে তল্লাশী শেষে এস আই মামুন এবং তার দল দিঘলিয়া মাদ্রাসা থেকে খুনের আসামী হাফিজুরকে ধরতে সক্ষম হয়।

সেখান থেকে তারা আসামীকে শার্শা থানায় নিয়ে আসে এবং আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারুক্তি মুলক জবানবন্দী প্রদান করে। চাঞ্চল্যকর শাহপরান হত্যাকারী হাফিজুরের গ্রেফতারের বিষয় নিয়ে শার্শা উপজেলার নাভারন সার্কেলের এ,এস.পি জুয়েল ইমরান এবং শার্শা থানার ওসি গ্রেফতারের পরদিন অর্থাৎ (১২/০৬/২০১৯ইং) তারিখ শার্শা থানায় একটি সংবাদ সম্মেলনে সংবাদিকদের মুখোমুখি হন এবং হত্যাকারী আসামী হাফিজুরের গ্রেফতারের বিষয়ে স্থানীয় সংবাদিকদের অবহিত করেন। এদিকে ৩১/০৫/২০১৯ ইং তারিখ শার্শা উপজেলার পোর্ট থানাধীন কাগজপুকুর খেদাপাড়া (হফিজুর) কোরআন মাদ্রাসার ছাত্র (শাহপরান) হত্যার পর থেকে হত্যাকারী ঐ মাদ্রাসার শিক্ষক হাফিজুর মাদ্রাসা কমিটি’র কয়েকজন সদস্যের সহায়তায় পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। হত্যার দু’দিন পর একই উপজেলার গোগা ইউনিয়নের গাজিপাড়া এলাকায় আসামি হাফিজুরের বাসা থেকে মৃত অবস্থায় শাহ পরানের লাশ উদ্ধার করে শার্শা থানা পুলিশ।

আসামির খোজ পেতে শার্শা থানা পুলিশ আসামি হাফিজুরের নিকট আত্মীয় চায়না বেগম (২৫)স্বামী, মুক্তচ্ছর বিল্লাহ শার্শা মসজিদের ইমাম,হাসিনা বেগম (২৮)স্বামী খুনি হাফিজুর রহমান,রেশমা খাতুন (৩৫)স্বামী,হেদায়েত উল্লাহ (৪৫)পিং আব্দুল আহাদ এবং মোনায়েম হোসেন (৪৫)পিং,শামসুর রহমান,গ্রাম-চৌগাছা,মোট (পাঁচ)জনকে জিজ্ঞাসা বাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে, জিজ্ঞাসা বাদের পরে মুছলেখা নিয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ছেড়ে দেওয়া হয়। হেদায়েত উল্লাহ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে আমার বোনাই ওয়াহেদ দালাল সৈয়দার মাধ্যমে অর্থ দিয়ে আমাদেরকে শার্শা থানা থেকে ছাড়িয়ে আনেন। সেই মোতাবেক স্থানীয় সংবাদকর্মীরা রিপোর্টটি প্রকাশ করেন। কিন্তু বরাবরি শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ মসিউর রহমান টাকা লেনদেন এর বিষয়টি নাকচ করে দেন।

ওসির বক্তব্য স্থানীয় সাংবাদিকদের কানে পৌছালে তারা আরো গভীর ভাবে অনুসন্ধান করতে শুরু করে। অনুসন্ধানের এক পর্যায়ে দেখা গেছে,শার্শা থানা সংলগ্ন বসবসকারী স্বীকৃতি প্রাপ্ত দালাল সৈয়দ আলী সৈয়দাই সকল কাজের নাটের গুরু। ধৃত ঐ ৫(পাঁচ) নারী-পুরুষকে শার্শা থানা পুলিশ নি:শর্ত মুক্তি দিলেও ধৃর্ত সৈয়দ আলী সৈয়দা ঐ ৫(পাঁচ) নারী-পুরুষের কাছ থেকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয়। গ্রামবাসি সুত্রে জানা যায় অর্থেও রিপোর্টটি প্রকাশ হওয়ার পর দালাল সৈয়দা তার কাছে গচ্ছিত অর্থ হেদায়েত উল্লাহার কাছে ফিরিয়ে দেন।সৈয়দার সাথে ঐ পাচঁ নারী পুরুষের মধ্যে টাকা লেনদেনের বিষয়টি শার্শা থানা পুলিশের ওসি মসিউর রহমান এবং তদন্ত কাজে নিয়োজিত এসআই মামুন কোন ভাবেই জানতে পারেনি। শার্শা থানার পুলিশ লেনদেনের বিষয়টি সাংবাদিদের কাছ থেকে জেনে হতবাক হয়ে যান। অনুসন্ধানে আরো বেড়িয়ে আসে অর্থ লেনদেন ও ফেরৎ এর বিষয়টি দালাল সৈয়দা পর্যন্ত এসে থেমে যায়। এব্যাপারে থানা এখনও বিষয়টির সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন।

শার্শা থানার এসআই মামুন বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কঠোর নির্দেশে ও থানার ইনচার্জ এর নির্দেশনা মেনে আসামী হাফিজুরকে আটক করার জন্য রাতদিন না খেয়ে,না ঘুমিয়ে নিজের টাকা খরচ করে লুঙ্গী,গেঞ্জি পড়ে ছদ্ববেশে অতি গোপনীয়তা রক্ষা করে খুলনা পাঁচ/সাতটি মাদ্রাসায় অভিযান চালিয়ে অবশেষে তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আসামীকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত আমি নিজের পরিবারের সাথে যোগাযোগ বিছিন্ন রাখি। সেখানে অর্থ লেনদেনের বিষয়টি ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলে এসআই মামুন দাবী করেন।

ওসি মসিউর রহমান এ ব্যাপারে ভিডিও বক্তব্য দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, শাহপরান হত্যায় যদি কোন প্রতারক,দালাল চক্র ও পুলিশের কোন কর্মকর্তা টাকা লেনদেনের ব্যাপারে জড়িত থাকার প্রমান মেলে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে যথাযথ ভাবে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সাংবাদিকদের আস্বস্ত করেন।

বেনাপোলে জয়যাত্রা টেলিভিশনের চেয়ারম্যান সিষ্টার হেলেনা জাহাঙ্গীরের সুস্থতা কামনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: জয়যাত্রা টেলিভিশনের চেয়ারম্যান সিষ্টার হেলেনা জাহাঙ্গীরের দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত। জয়যাত্রা টেলিভিশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান মহোদয় সিষ্টার হেলেনা জাহাঙ্গীরের দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনায় বেনাপোল প্রতিনিধি ও সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোলের সাধারন সম্পাদক আয়ুব হোসেন পক্ষীর পক্ষ থেকে দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করা হয়।

সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোল কার্যালয়ে সকল সাংবাদিকবৃন্দ ও স্থানীয় সাধারন মুসুল্লিদের উপস্থিতিতে মঙ্গলবার মাগরিব বাদ অনুষ্ঠিত হয়। এই দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বেনাপোল রেল স্টেশন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি সাঈদ আহম্মেদ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোলের সভাপতি সাহিদুল ইসলাম শাহীনসহ অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ।

ধামরাইয়ে ইয়াবাসহ আটক দুই ।

মো: সম্রাট আলাউদ্দিন (ধামরাই প্রতিনিধি) ঃ ঢাকার ধামরাইয়ে ৫২ পিছ ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (২৪ জুন) উপজেলার ইসলামপুর বাসস্ট্যান্ডের পাশে থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।আটককৃতরা দুই মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে একজনের নাম ফিরোজ আল বাবু (২৫), তিনি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া থানার বৈলতলা গ্রামের মৃত আওলাদ হোসেনের ছেলে। আরেকজনের নাম জাহাঙ্গীর হোসেন (২৫), তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানার কুড়িমাড়া গ্রামের গোলাম মিয়ার ছেলে।

এবিষয়ে পুলিশ বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করেছে বলে জানিয়েছেন এসআই শেখ কামরুল ইসলাম।

মামলার অভিযোগ সূত্র উল্লেখ করে তিনি জানান, তাদের কাছ থেকে ৫ গ্রাম পরিমানে ৫২ পিছ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৫ হাজার টাকা।

ধামরাইয়ে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি কুল্লা ইউনিয়নের দক্ষিণ ফোর্ড নগর ব্রিজ।

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন (ধামরাই প্রতিনিধি) : ধামরাই উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের ফোর্ড নগর দ্বিতীয় খণ্ডের ফোর্ড নগর দক্ষিণপাড়া সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীর উপর দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করে আসছে হাজার হাজার মানুষ।
২০টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নৌকা।এই এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি এ নদীর উপর একটি ব্রিজ নির্মাণের।

ফোর্ডনগর দক্ষিণপাড়া সিংগাইর উপজেলার ধল্লা ইউনিয়নের ভাটিরচর, খন্দকারপাড়া, বরদাইল, খাসেরচর, কামুরা,বেঙ্গল কার্পেট,খানপাড়া,মোল্লাপাড়া,গেলে পাড়ার জনগণ নৌকা দিয়ে যাতায়াত করে।

এলাকার স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা,চাকুরিজীবী,ব্যবসায়ী,কৃষক দিনমজুর ও স্থানীয়জনগণসহ নৌকা দিয়ে পার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
দীর্ঘদিন ধরে এ সমস্যায় জর্জরিত এলাকার ভুক্তভোগী জনসাধারণ অসুস্থ ব্যক্তিদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়।
নৌকা দিয়ে চলতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা শিকার হচ্ছে কোমলমতি স্কুলের শিক্ষার্থীরা।এখানে ব্রিজ না হওয়ার কারণে এলাকার জনগণ চিকিৎসা,শিক্ষা,জমি চাষাবাদ ও জরুরি প্রয়োজনীয় সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

সাভারের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত লোকদের ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রতিদিন যাতায়াত করতে হয়।

বিশেষ করে সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,সাভার অধর চন্দ্র মডেল হাইস্কুল,সাভার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করার জন্য প্রতিদিন এই নৌকা দিয়ে তাদের যাতায়াত করতে হয়।

এলাকা বাসির দাবি কর্তৃপক্ষ শুধু আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছে কার্যত কোনো কাজ দৃশ্যমান হচ্ছে না।

এই ব্যাপারে কথা বলেন কুল্লা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন ফকির তিনি জানান জনগণের কথা কেউ বলে না সবাই নির্বাচনের সময় শুধু আশ্বাস দেয় যে ব্রিজ হবে। নির্বাচন শেষ হলে তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না

এলাকার জনগণের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ব্রিজটির নির্মাণ করার জন্য,তারা ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বায়রা সভাপতি ঢাকা ২০ আসনের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা আলহাজ্ব বেনজীর আহমেদ এর নিকট সুদৃষ্টি কামনা করছেন।

বেনাপোল সীমান্তে চোরাচালানী সিন্ডিকেট প্রধান জাহিদ আটক, ৬ নারী পুরুষ উদ্ধার ।

মোঃ রাসেল ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধিঃ বেনাপোল সাদিপুর সীমান্তের চোরাচালানী ঘাট সিন্ডিকেট প্রধান
জাহিদ কে সোমবার ভোরে আটক করেছে বিজিবি। এ সময় ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে আনা ৪ মহিলা ও ২ পুরুষ কে উদ্ধার করেছে বিজিবি ।

এলাকাবাসীরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন জাহিদ দীর্ঘদিন যাবত সাদিপুর সীমান্তে একটি চোরাচালানী সিন্ডিকেট তৈরি করে ভারত থেকে ফেনসিডিল,মদ, গাঁজা, হিরোইন, অস্ত্র ও নারী শিশু পাচার করে থাকে।

এসব কাজের জন্য তার রয়েছে প্রায় ৪০/৫০ জন যুবক। জাহিদকে আটক করা জন্য স্থানীয় প্রশাসন তার
বাড়িতে অনেক বার অভিযান চালিয়েছেন কিন্তু সে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে থাকার কারনে তাকে আটক করতে পারেনি। বেনাপোল চেকপোস্ট আইসিপি ক্যাম্পের সুবেদার বাকিবিল্লাহ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি সাদিপুর সীমান্ত দিয়ে জাহিদ নামে একজন দালাল বেস কিছু লোক ভারতে পাচার করবে।

এমন সংবাদের ভিত্তিতে সাদিপুর সীমান্তে অভিযান চালিয়ে পাচারকারী জাহিদ সহ ৮ জন কে আটক করা হয়েছে। আটক জাহিদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ হয়েছে। উদ্ধার হওয়া নারী পুরুষ কে ও থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

ধামরাই এসএসসি পরীক্ষায় ১৭ শিক্ষার্থীকে ফেল করার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন (ধামরাই প্রতিনিধি) ধামরাইয়ে বাইশাকান্দা ইউনিয়নে খাগাইল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭ জন শিক্ষার্থী গনিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় তারা বিদ্যালয়ে ভাংচুর, তালা ও বিক্ষোভ করে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিবাবকগন।
জানা যায়, ২০১৭-২০১৮ সেশনে ২০১৯ এর এস এসসি গনিত পরীক্ষায় প্রধান শিক্ষক আব্দুর করিমের অবহেলায় তারা অকৃতকার্য হয়।

শিক্ষার্থী ১৩ জনের নাম পাওয়া যায় তারা হলেন, শামীমা আক্তার, আফরোজা আক্তার, কনিকা সরকার, বিথি আক্তার, মেঘলা আক্তার, মাহবুবুল আলম, পূর্নিমা আক্তার, সুমাইয়া, আইরিন সুলতনা কেয়া, প্রলয় বিশ্বাস, মো: বিল্লাল হোসেন, কুলসুম আক্তার, শাকিল মিয়া।

এ বিষয়ে শিক্ষার্থী শাকিল বলেন, প্রধান শিক্ষক পরিক্ষা চলাকালে আমাদের পরিক্ষার রুমে আসেন, রুমে এসে আমাদের বলেন ফেরেস্তা আসলেও নৈবিত্তিক উত্তর পত্রে একটি কলমের দাগ ও দিবে না। তোমাদের জন্য সব ব্যবস্থা করেছি, তোমারা আমাকে ২০০ টাকা করে দাও পরিক্ষা প্রশ্নের উত্তর আমি দিয়ে দিব।

আমরা সব শিক্ষার্থী মিলে জন প্রতি ২০০ টাকা করে প্রধান শিক্ষকের কাছে জমা দেই। তার পরও আমারা পরীক্ষায় ফেল করেছি। এই কারনে আমারা বিদ্যালয়ে ভাংচুর, তালা ও বিক্ষোভ করি।

অপর শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক বলেন তোমরা আগেই প্রশ্নের উত্তর দিও না আমি সব ব্যবস্থা করেছি তোমরা ২০০ করে টাকা জমা দেও, আমি তোমাদের পাস করিয়ে দিব। কিন্তু তাতে আমাদের কোন লাভ হয় নাই।

এ বিষয়ে অভিবাবকরা বলেন, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা যারা ফেল করেছে। তারা প্রত্যেকেই ভাল ছাত্র-ছাত্রী যার রোল নং ১ সেও ফেল করেছে গনিতে। কি কারনে ফেল করলো আমারা এর সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই।

আমরা মনে করি মূলত এই স্কুলে মুকুল সরকার নামে একজন ভাল গনিত শিক্ষক রয়েছে। তাকে ষড়যন্ত্র করে স্কুল থেকে সরানোর জন্য গনিতে ফেল করানো হয়েছে।

আর এ বিষয়ে গনিত শিক্ষক মুকুল সরকার বলেন আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার ছেলে ১১ বছর ধরে এই স্কুলে গনিত বিষয়ে শিক্ষকতা করছি ,সহকারী পদে একজন শিক্ষক নিয়েছে এই স্কুলে আমাকে বাদ দেওয়ার জন্য।

তাতে আমার কোন অভিযোগ নেই কিন্তু আমার স্কুলে যে ১৭ জন ছাএ ছাএী কে ফেল করালো তার সঠিক তদন্ত চাই এবং বিচার চাই ।
এই ষড়যন্ত্রের কারনে ১৭ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে গেল।

এ বিষয়ে প্রধান আব্দুল করিম বলেন, টাকা উঠিয়েছি সত্য কিন্তু সেটা কেন্দ্র খরচের জন্য। টাকা নিয়ে পাস করানোর ব্যাপারে বলেন, ছাত্র-ছাত্রীরা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি তাই ফেল করেছে। তাতে আমার কি করার আছে।

এ বিষয়ে ম্যানেজিংকমিটির সভাপতি আব্দুল হামিদ বলনে—অনকে বড় বড় সাংবাদিক আসে আমাকে দেখলেই চলে যায়। আর ছাএ ছাএী ও অভিবাবকদের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বলেন যারা এগুলো করছে তাদের মাথায় সমস্যা আছে তারা পাগল।

বেনাপোলের মোবাইল বাবুর ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ।

যশোর জেলা প্রতিনিধি: যশোরের বেনাপোলের তালশারী গ্রামের রুবেল হোসেনের কাছে হুন্ডি ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ওরফে মোবাইল বাবু ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন বলে
অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৩ জুন) দুপুরে প্রেসক্লাব যশোর এ এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন রুবেল হোসেনের স্ত্রী সুখমনি। চাঁদার টাকা না দিলে তাদের হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে রুবেলের স্ত্রী সুখমনি আরও অভিযোগ করেন, বেনাপোলে নয়ন নামে এক সাংবাদিক তাদের বিভিন্ন সমস্যা করতেন। সমস্যা থেকে বাঁচতে এলাকার নুরুজ্জামানের পরামর্শে তারা বাবুর কাছে যান। বাবু আমার স্বামী রুবেলকে একটি পত্রিকার কার্ড করে দেন। যার খরচ বাবদ ৮০ হাজার টাকা ও ধার হিসেবে ২০ হাজার টাকা নেন। তবে এখন তিনি ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছেন। টাকা দিতে অস্বীকার করলে বাসায় হেরোইন রেখে পুলিশে দেওয়ার পাশাপাশি হত্যার হুমকি দেয় বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন রুবেলের স্ত্রী সুখমনি। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী রুবেল হোসেনও উপস্থিত ছিলেন। সে বন্দর প্রেসক্লাব বেনাপোলের সহ-অর্থ সম্পাদক ছিল বলে জানা যায়।

বেনাপোল বাসি সুত্রে জানা যায়, বেনাপোলের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী বেগী সেলিম বন্দুক যুদ্ধে নিহত হওয়ার পর তার স্ত্রী আছমা এখন এই মোবাইল বাবুর দ্বিতীয় স্ত্রী। নিহত সেলিমের স্ত্রী আছমা তিনিও মাদক ব্যবসায়ী। মোবাইল বাবুর দ্বিতীয় স্ত্রী আছমার নামে বেনাপোল পোর্ট থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে বলে জানাযায়।

বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন আগে মোবাইল বাবু ভারতীয় চোরাই মোবাইলসহ যশোর
গোয়েন্দা শাখা পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল।

ধামরাইয়ে ইউপি সদস্যের বাড়িতে গার্মেন্টস কর্মীকে নির্যাতন।

মোঃ সম্রাট আলাউদ্দিন (ধামরাই প্রতিনিধি) ঢাকার ধামরাইয়ে এক ইউপি সদস্যের বাড়িতে এক গার্মেন্টস কর্মীকে নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া গেছে। নির্যাতনের স্বীকার ওই গার্মেন্টস কর্মীর নাম বাবুল হোসেন। নির্যাতিত ওই গার্মেন্টস কর্মী মোঃ বাবুল হোসেন (৩৫) উপজেলার বড় চন্দ্রাইল এলাকার মৃত খোয়াজ উদ্দিনের ছেলে।

সে স্থানীয় ‘স্নোটেক্স আওটার ওয়ারথ গার্মেন্টস কারখানায় চাকরি করে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রোববার রাতে কুল্লা ইউনিয়নের খাতরা গ্রামে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বড় চন্দ্রাইল গ্রামের মৃত খোয়াজ উদ্দিনের ছেলে বাবুল হোসেন (৩৫) স্থানীয় ‘স্নোটেক্স আওটার ওয়ারথ গার্মেন্ট কারখানায় চাকরি করেন। সে রোববার ছুটির পর বাড়ি ফিরছিলেন। তাকে রাত নয়টার দিকে কুল্লা ইউপি সদস্য বোরহান উদ্দিনের নেতৃত্বে কয়েকজন মিলে একটি প্রাইভেটকারে তোলে নিয়ে যান বোরহান উদ্দিনের নিজ বাড়িতে। সেখানে তাকে বেধরক মারপিট করা হয়।

আরো জানা গেছে, বেধরক মারপিটের পর ওই গার্মেন্টস কর্মীর কাছ থেকে জোড় পূর্বক এক সেট (তিন পাতার) ননজুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষ্যর করিয়ে নেন ওই পাষন্ড ইউপি সদস্য। এছাড়াও গার্মেন্টস কর্মীর কাছ থেকে জমি লিখে নেয়ারও পায়তারা চালায় ওই ইউপি সদস্য।

পরে খবর পেয়ে ধামরাই থানা পুলিশ বাবুলকে উদ্ধার করে। এবং গার্মেন্টস কর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগে বাচ্চু মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে । এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেয়া হয়েছে।

পুলিশি তৎপরতায় উদ্ধার হওয়া ওই গার্মেন্ট কর্মীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছে পুলিশ।

এ বিষয়ে ইউপি সদস্য বোরহান উদ্দিন বলেন, প্রায় চার মাস আগে ১৪ শতাংশ জমি বিক্রি করার শর্তে তার কাছ থেকে আড়াই লাখ টাকা বায়না নেন বাবুল। কিন্তু জমিও লিখে দিচ্ছে না আবার টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। ফলে তাকে মারপিট করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আপোষ মিমাংসার চেষ্টা চলছে।

জাবির কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতাদের বরণ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন

সাঈদ বিন ইসলাম জাবি প্রতিনিধি:জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতাকে বরণ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে।

আজ সোমবার (২৪ জুন) বেলা ১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ( জাবি ) ছাত্রলীগ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ছাত্রলীগের নবঘোষিত কেন্দ্রীয় কমিটি ৩০১ সদস্যের হলেও তাতে স্থান পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মাত্র দু’জন ছাত্রনেতা।এরা হলেন— সহসভাপতি পদে আরিফুল ইসলাম আরিফ এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপসম্পাদক পদে মাহবুবুর রহমান সালেহী। এই উপলক্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ মিছিল করে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নিকট এসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন সময়ে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ ও কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ- সম্পাদক এস.এম মাহবুবুর রহমান সালেহী এবং আরও উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা, সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আলম শেখ, সহ- সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান লিটন, সহ সম্পাদক তানজিলুল ইসলাম, উপ তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাকিবুল হাসান শাওন, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক রাফা, নাটক ও নাট্যবিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক রতন বিশ্বাস।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, “জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হল কমিটি নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে আলোচনা করেছি, কাজেই হল কমিটি নিয়ে নেতাকর্মীদের হতাশা হওয়ার কিছু নেই, তাছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাতে আরও বেশি পদ পায় সেজন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।”

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সালেহী বলেন, “ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত করতে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হবে, ছাত্রলীগের মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্ব ও কলহ দূর করে সকলকে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে।”

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা বলেন, “ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের জাবির দুই নেতাকে অনেক অভিনন্দন, আমি আশা করব সামনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরও পদ বাড়বে।”

সর্বশেষ আপডেট...