রবিবার (২৯/৯/২০১৯ ইং) তারিখ বেলা ১১ টার দিকে এই কর্মসূচি শুরু হয়।বেনাপোল স্থল বন্দর এর ব্যবসায়িক সংগঠন সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে বন্দরের ৭ টি সংগঠনের সমন্বয়ে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ- সভাপতি ও পদ্মা ট্রেডিং এর সত্ত¡াধিকারী আলহাজ্ব নুরুজ্জামান, সহ-সভাপতি, খায়রুজ্জামান মধু ও কামাল উদ্দিন শিমুল,সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক লতা,
যুগ্ম -সাধারণ সম্পাদক,আলহাজ্ব মহাসিন মিলন ও আলহাজ্ব জামাল হোসেন, কাস্টম বিষয়ক সম্পাদক, নাসির উদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব এনামুল হক মুকুল,বন্দর বিষয়ক সম্পাদক ,শাহাবুদ্দিনসহ বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন আমদানী -রপ্তানি কারক ব্যবসায়ী ও সাধারন নাগরিকবৃন্দ।
মানব বন্ধনে কর্মসুচির প্রতি সমর্থন জানিয়ে একাত্তত্ত¡া ঘোষনা করে মানব বন্ধনে অংশ নেয় বেনাপোলের বন্দর ব্যবহারকারী সাতটি সংগঠন। এদের মধ্যে রয়েছে সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন ,সি এন্ড এফ ষ্টাফ এসোসিয়েশন, বন্দর হ্যান্ডলিং শ্রমিক সংগঠন ৯২৫ ও ৮২১,বোনাপোল ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতি, ট্রাক মালিক সমিতি, বেনাপোল শার্শা, নাভারন,ট্রাংলরি শ্রমিক সমিতি। পরে কাস্টমস কর্মকর্তারা একাত্মতা ঘোষণা করে মানববন্ধনে যোগ দেয়।
কেবল উল্লেখ্য যে, স¤প্রতি প্রায় ২০০০ হাজার কোটি মূল্যের অধিক ৬৭ মন(২৭০০কেজি)ভায়াগ্রা পাউডার বেনাপোল কাষ্টমস হাউজ থেকে ছাড়পত্র না পাওয়াই দূর্নীতি দমন কমিশন দুদকের সাবেক উপরিচালক (ডিডি) উপ-পরিচালক আহসান আলী বেনাপোল কাষ্টমস কমিশনার এবং সি এন্ড এফ এজেন্টদের বিরুদ্ধে একটি সংঘবদ্ধ চক্রে সহায়তায় দুদক কার্যালয় ঢাকা এবং কয়েকটি পত্র পত্রিকায় বির্ভান্ত মুলক কিছু কথাবার্তা তুলে প্রচার প্রচারনা চালায়। কেবল মাত্র হয়রানি শত্রুতামূলক প্রতিহিংসা চরিতার্থের জন্যে ডিডি আহসান আলী দুদকের মত প্রতিষ্ঠানের নাম পদবী ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চেয়েছেন। সাবেক দুদক কর্মকর্তার এহনো কার্যকলাপের কারণে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানিতে স্থবিরতা নেমে এসেছে।যার ফলে বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট সহ বন্দর ব্যবহারকারী সাতটি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রতারক উপ-পরিচালক আহসান আলীকে আটকের জন্য জোর দাবি জানিয়ে আজকের এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।