খুলনার খালিশপুরে খাসি ও গরুর মাংসের কথা বলে কুকুরের মাংস বিক্রি
খুলনার খালিশপুর উপজেলায় খাসি ও গরুর মাংসের কথা বলে কুকুরের মাংস বিক্রির অভিযোগে চারজনকে আটক করা হয়েছে।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে খালিশপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একটি পরিত্যাক্ত ভবন থেকে তাদের আটক করা হয়।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক মাস ধরে কয়েকজন তরুণ এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কুকুর ধরে বাগানের মধ্যে ওই পরিত্যাক্ত ভবনে নিয়ে যেত। বেশ কয়েকবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। এদিন বিকেলে এলাকাবাসী তাজ (১৪), প্রেম (১৭), সিয়াম (১৭) ও আরমান (২২) আবু সাঈদসহ কয়েকজনকে একটি কুকুর নিয়ে বাগানের দিকে যেতে দেখে। সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দিলে পুলিশ চারজনকে আটক করে। তবে আরমান, উৎসব, রনি ও সজল পালিয়ে যায়। সেখানে জবাই করে রাখা একটি কুকুর পাওয়া যায়। এ ছাড়া আরও কয়েকটি কুকুরের দেহাবশেষ পাওয়া যায় পরিত্যক্ত ভবনটিতে।
খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে চারজনকে আটক করা হয়েছে। থানায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পশু চিকিৎসক এসেছেন। আরমান নামের ওই যুবক তাদেরকে মাস খানেক আগে কুকুরের মাংস বিক্রির প্রস্তাব দেয়। নগরীর বিভিন্ন স্থানে ফুচকা, ভ্রাম্যমাণ বিরিয়ানি, বার্গারসহ বিভিন্ন দোকানে কম দামে কুকুরের মাংস সরবরাহ করত তারা।
এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে জানান তিনি।





























শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাত ৯ টায় উপজেলার নেকমরদ কোচ স্টেন্ড থেকে থানার এস আই এরশাদ আলীসহ সঙ্গীয় ফোর্স তাকে গ্রেফতার করে। ওই নৈশ্য কোচের সুপারভাইজার খোরশেদ আলম পৌর শহরের শিবদিঘি এলাকার মৃত আবু সুফিয়ানের ছেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ব্যাগ ভর্তি ফেনসিডিল নৈশ্য কোচের ব্যাগ রাখা লোকারে রাখার সময় হাতেনাতে সুপারভাইজারকে আটক করে পুলিশ। এস আই এরশাদ আলী বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে নৈশ্য কোচের সুপারভাইজারকে ৪০ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করা হয়েছে।
গেল ১৯শে নভেম্বর দিবাগত রাত অনুমান ৩ ঘটিকার সময় ৯ থেকে ১০ জন ডাকাত সিংগাইর থানার ধল্লা ইউনিয়নের গাজিন্দা (হঠাৎপাড়া) এলাকায় সৌদি প্রবাসী জুয়েল রানার বাড়িতে বাঁশের মই দিয়ে বিল্ডিংয়ের ছাদে উঠে চিলেকোঠার দরজা খুলে বিল্ডিংয়ে প্রবেশ করে ,জুয়েল রানার স্ত্রী মনি বেগম, ভাই সোহেল রানা, মা জাহানারা বেগম, ভাগিনী আশা মনি-কে ধারালো রাম দা, লোহার শাবল, লোহার কাটার ও রড ইত্যাদি দিয়া মারপিট করে গরুতর আহত সহ ভয়-ভীতি দেখিয়ে ৩৩ ভরি, ১৪ আনা ওজনের স্বর্ণালংকার সহ ঘরের দামি বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। য়ার আনুমানিক মূল্য ৩৫,১৮,৫০০ (পঁয়ত্রিশ লক্ষ আঠার হাজার পাঁচশত) টাকা।
