যুবলীগ দক্ষিণের ক্লিন ইমেজের নেতা মাহবুবর রহমান পলাশ ।

Loading

স্টাফ রিপোর্টার ঃ ১৯৮০ সালের ১ লা মার্চ রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পূর্ব  তেজতুরী বাজারে জন্ম গ্রহন করেন মাহবুবর রহমান পলাশ । তার শৈশব কাটে ঢাকায় । বেড়ে উঠেন মুন্সিগঞ্জে।

১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের সময় নৌকা মার্কা, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জয় শেখ হাসিনার স্লোগান দিয়ে ভোটের ময়দানে নেমে পড়ে মাত্র ৮ম শ্রেণী পড়ুয়া ছাত্র মুহাম্মাদ মাহবুবর রহমান পলাশ। পলাশের রাজনৈতিক গুরু তার বাবা মুহাম্মদ আঃ ওয়াদুদ , যুদ্ধে পাক হানাদার বাহীনির ক্যাম্প পোড়ানোর অভিযোগে ব্যপক নির্যাতিত বাবার সন্তান মাহবুবর রহমান পলাশ । ওইসময় নিজের জিবনের ৭ মাস জেলে কাটিয়েছেন পলাশের বাবা আঃ ওয়াদু ।

১৯৯২ সালে মধ্যেপাড়া ইউনিয়ন এর সহ সভাপতি, ১৯৯৪ সালে তেজগাঁও ৩৯ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কার্যকরী সদস্য, ১৯৯৫ সালে বিকেবি ডিগ্রি কলেজ এর অর্থ সমপাদক, ১৯৯৭ সালে সিরাজ দিখান থানার পরিবেশ সম্পাদক ১৯৯৯ সালে বিকেবি ডিগ্রি কলেজ ছাএ সংসদ নির্বাচনে ছাএলীগের জিএস, তার রক্তে উপর ভর করে সিরাজ দিখান উপজেলা ছাত্রলীগ আজ সুসংহত।মাহবুবর রহমান পলাশ সেন্ট্রাল ল কলেজে শাহদাত শাওনের আহবায়ক কমিটিতে ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন তিনি। ছাএলীগের রাজনীতি অনেক প্রতিকুলতার মধ্যেও সুসংগঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রখেছেন তিনি। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের রিপন-রোটন প্যানেলে ছিলেন কার্যনির্বাহী সদস্য ,
২০০৭ সালে মহানগর দক্ষিন ছাত্র লীগের অন্যতম সভাপতি প্রার্থী ছিলেন মুহাম্মাদ মাহবুবর রহমান পলাশ ,কিন্তু বয়সের কারনে বাদ পড়তে হয় তাকে। কে এম হাসান ও এম এ আজিজ হটাও লগি বৈঠার এবং ওয়ান ইলেভেনের আগে ও পরবর্তী সময় অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও কাজে অব্যাহত রাখেনি এই অদম্য ছাত্র নেতা। বর্তমানে পলাশ মহানগর দক্ষিন যুবলীগের সহ-সভাপতি।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুল থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ২০১২ সাল থেকে ঢাকা আন্তজার্তিক বাণিজ্য মেলায় প্রতিবন্ধী শিশুদের বিনামূল্যে বিনোদন দিয়ে আসছিলেন তিনি।

গুলিস্তান কেন্দীয় জামে মসজিদের যুগ্ম সম্পাদক, মদিনাতুল উলুম হাফিজিয়া কেন্দ্রীয় মাদ্রাসার সাধারণ সম্পাদক, বি এস এম ইউ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের তিন বার অভিভাবক প্রতিনিধির দায়িত্ব পালণ করে আসছেন তিনি ।

নিজের রাজনৈতিক জিবনে তিনি একজন পরিচ্ছন্ন ব্যাক্তি হিসেবেই পরিচিত এই মাহবুবর রহমান পলাশ । ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের নতুন নেতৃত্বে মুহাম্মাদ মাহবুবর রহমান পলাশকে চাচ্ছেন মাঠ পর্যায়ের সকল নেতা কর্মীরা ।